Tuesday 23 February 2021

পঞ্চাশ না ছুঁয়ে এ কেমন চলে যাওয়া ছিল তোমার!

 পঞ্চাশ না ছুঁয়ে এ কেমন চলে যাওয়া ছিল তোমার!

বছরের এই দিনটাকে নিজেকে গুটিয়ে রাখি। ২০ জুন ১৯৯৯, বাবাকে হারানোর দিন। এ দিনে কোনকিছুর করতে মন সায় দেয় না। ইচ্ছে হয় না। অথচ কাজ করতেই হয়। কাজে বেরুতে হবে জীবিকার শর্ত এটাই।
মানুষ মৃত্যুর কাছে হার মানে। মানতে হয়। কিন্তু এতটা তাড়াতাড়ি আব্বা হার মানবে ভাবতে পারিনি, পারিনা।পঞ্চাশ না ছুঁয়ে চলে যাবার বয়সটা কিন্তু খুব কষ্টের।
আমার শৈশব, কৈশর তাঁর গায়ের সাথে গা লেগে কেটেছে। কত কথা শুনেছি তাঁর। তাঁর বলা কথা লিখতে লিখতে তো লিখতে শিখে গেছি। তাঁর মনের প্রাচুর্যে মনকে দেখতে শিখেছি। বুক ভরা অভিমান দেখে সেটাও শিখে গেছি । তাঁর নির্মোহ হৃদয় সুগন্ধি যে কখন সমস্ত সত্তায় মেখে নিয়েছি! আব্বার মতো একজন ভালো মানুষ হবার কত লোভ যে আমার! আহা! সে তো কেবল আমি জানি।

আমার যত সাহস তা তাঁর দেয়া, আব্বা কি জেনে গেছে সেই কথা? যখন কোন অন্যায়, অবিচার দেখি, কথা বলি। কেনো বলি তাও কিন্তু আব্বা ভালো জানেন।
আব্বা, আমি জানি আপনি ভালো আছেন। ভালো থাকবেন আব্বা!
আজ আমার বাবা শামসুদ্দিন আহমেদ এর চলে যাবার দিন। সবার কাছে আব্বার জন্য দোয়া প্রার্থী।

No comments:

Post a Comment

অভিশপ্ত রজনী

  মৃত মেয়েটিকে ধর্ষণ করার সময় মেয়েটি যে জীবিত হয়ে ওঠে সেটা খেয়াল করেনি নেশাগ্রস্ত অবস্থায় কাব্য।ধবধবে সাদা চামড়ার মেয়েটিকে ভোগ করার...