গভীর
রাত। প্রচণ্ড
বৃষ্টি হচ্ছে।
কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?
চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির।
মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, এই যে,শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!
ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।
অভিমানের সুরে বললেন মলি, মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের
মতোই শোনাচ্ছিল।
রফিক বললেন, মনে আছে।
সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল।
গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যা হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল।
সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?
মলি বললেন, মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!
অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে।
ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে।
বললেন, কোথায় ভাই আপনি?
শুনতে পেলেন, এই তো, এদিকে।
বাগানের দিকে আসুন।
রফিক সাহেব এগোলেন। আবারও শুনতে পেলেন, হ্যাঁ হ্যাঁ...ডানে আসুন। নিম গাছটার পেছনে...।
রফিক সাহেব আরও এগোলেন।
আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর।
কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!
বলল মাতাল!
কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?
চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির।
মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, এই যে,শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!
ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।
অভিমানের সুরে বললেন মলি, মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের
মতোই শোনাচ্ছিল।
রফিক বললেন, মনে আছে।
সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল।
গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যা হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল।
সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?
মলি বললেন, মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!
অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে।
ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে।
বললেন, কোথায় ভাই আপনি?
শুনতে পেলেন, এই তো, এদিকে।
বাগানের দিকে আসুন।
রফিক সাহেব এগোলেন। আবারও শুনতে পেলেন, হ্যাঁ হ্যাঁ...ডানে আসুন। নিম গাছটার পেছনে...।
রফিক সাহেব আরও এগোলেন।
আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর।
কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!
বলল মাতাল!
No comments:
Post a Comment