চোখের পানির একটি পানি চক্র আছে। প্রথমে চখের কোনে জমা
হবে। চোখ ঘোলাটে হবে। দৃষ্টি ঝাপসা করে টুপ করে পড়বে। যেখানে পড়বে এরপর
সেই জায়গাটা ঘোলাটে হবে। এরপরেই সর্বনাশ!
পানি চক্র চলে যাবে ব্যথা চক্রের দিকে। প্রথমে খুব কষ্ট হবে। কষ্ট ঘোলাটে হবার পর যেই মুহূর্ত থেকে টুপ করে জল গড়াতে শুরু করবে সেই মুহূর্ত থেকে ব্যাথা হ্রাস পাবে। ব্যাথা গুলো তাহলে কোথায় যায় ? বৈজ্ঞানিক ভাবেও অবশ্য এর একটি ব্যাখ্যা আছে। ব্যাখ্যা এই মুহূর্তে মনে পড়ছে না।
দুঃখ - কষ্ট বলে আসলে কিছু নেই। একবার ভাবুন তো... এখন থেকে একশ বছর আগের মানুষ গুলোর কথা... তাদের একসময় কত আশা এবং স্বপ্ন ভঙ্গের গল্প ছিল। কাছের মানুষকে না পাবার কষ্ট... জেলে যাবার কষ্ট... সন্তানকে স্কুলে ভর্তি করাতে না পারার কষ্ট... বাবা মা হারানোর কষ্ট...
কি কান্নাটাই না করেছিল সেদিন! একশ বছর আগের কোটি কোটি মানুষের কষ্ট গুলো এখন আপেক্ষিক...
সেদিন যারা জেলে বসে কষ্ট পেয়েছিল আজকে তাদের সেই কষ্টটা নেই। উমুক শাসক যেসব কৃষকের জমি দখল করে নিঃস্ব করে নদীতে ডুবিয়ে মেরেছিল... সেই কষ্ট আজ কৃষকেরো নেই; কৃষকের সন্তানদেরো নেই।
পানি চক্র চলে যাবে ব্যথা চক্রের দিকে। প্রথমে খুব কষ্ট হবে। কষ্ট ঘোলাটে হবার পর যেই মুহূর্ত থেকে টুপ করে জল গড়াতে শুরু করবে সেই মুহূর্ত থেকে ব্যাথা হ্রাস পাবে। ব্যাথা গুলো তাহলে কোথায় যায় ? বৈজ্ঞানিক ভাবেও অবশ্য এর একটি ব্যাখ্যা আছে। ব্যাখ্যা এই মুহূর্তে মনে পড়ছে না।
দুঃখ - কষ্ট বলে আসলে কিছু নেই। একবার ভাবুন তো... এখন থেকে একশ বছর আগের মানুষ গুলোর কথা... তাদের একসময় কত আশা এবং স্বপ্ন ভঙ্গের গল্প ছিল। কাছের মানুষকে না পাবার কষ্ট... জেলে যাবার কষ্ট... সন্তানকে স্কুলে ভর্তি করাতে না পারার কষ্ট... বাবা মা হারানোর কষ্ট...
কি কান্নাটাই না করেছিল সেদিন! একশ বছর আগের কোটি কোটি মানুষের কষ্ট গুলো এখন আপেক্ষিক...
সেদিন যারা জেলে বসে কষ্ট পেয়েছিল আজকে তাদের সেই কষ্টটা নেই। উমুক শাসক যেসব কৃষকের জমি দখল করে নিঃস্ব করে নদীতে ডুবিয়ে মেরেছিল... সেই কষ্ট আজ কৃষকেরো নেই; কৃষকের সন্তানদেরো নেই।
লক্ষ করলে দেখবেন কষ্টের সাথে
খুব সুক্ষ ভাবে একটা বাহ্যিক টাইম ডিউরেশন কাজ করে। ঘণ্টা খানিকের কষ্ট , বছর দুয়েকের কষ্ট... আবার বিশ
বছরের কষ্ট... টাইম ইজ দা মেইন কিলার। সময় সব ক্ষত মুছে দিবে।
এই গ্রহের সব কষ্টের সর্বচ্চ
আয়ুকাল কয়েকটা বছর। লক্ষ কোটি বছরের পৃথিবীতে আপনে নিজেই তো এক রাতের দুই
সেকেন্ডের স্বপ্ন ছাড়া আর কিছু না।
আপনার আবার কষ্ট !
যতদিন বেঁছে আছেন... ভাল ভাবে
বাঁচুন। শীতের রাতে ছাদে উঠে শ্বাস ভরে নিঃশ্বাস নিন। অক্সিজেনের দরকার আছে।
আপনার প্রাণের ভেতরেও প্রাণ (
ব্যাকটেরিয়া ) আছে। সব ব্যাকটেরিয়া অক্সিজেন সহ্য করতে পারে না। কেউ কেউ
পারে। কেউ কেউ কিছুটা পারে। আবার কেউ কেউ একেবারেই পারে না।
প্রকৃতি থেকে পাওয়া ভয়ংকর তিনটি বিষের দুটিই বানায় যারা অক্সিজেন একেবারেই সহ্য করতে পারে না সেই সব স্ট্রিক এনারোবিক ব্যাকটেরিয়া।
প্রকৃতি থেকে পাওয়া ভয়ংকর তিনটি বিষের দুটিই বানায় যারা অক্সিজেন একেবারেই সহ্য করতে পারে না সেই সব স্ট্রিক এনারোবিক ব্যাকটেরিয়া।
মানুষ ব্যাকটেরিয়াকেও ছাড়িয়ে
গেছে! এই নগরের যত বিষ আছে সবই বানায় সেই সব মানুষ যারা শ্বাস ভরে বাতাস নিতে জানে
না!
No comments:
Post a Comment