যে
স্বামী হোটেলে মদ খেয়ে রাত কাটিয়ে আসবে ; শপিং মলে কৌশলে দু একটা মেয়ের
শরীরে চোখ বুলিয়ে নিবে ; ফেরার পথে বেশ্যার গায়ে হাত দিবে. সেই আবার ঘরে
এসে পরদিন তার স্ত্রীকে আদর করবে- এটা আদর না; এটা ধর্ষণ।
নারী শুধু পরপুরুষের কাছেই ধর্ষিত হয় না, কিছু কিছু ক্ষেত্রে ধর্ষিত হয় নিজের স্বামীর কাছেও।
গতকাল ভোরে আমি চিটাগাং মেডিক্যাল হাসপাতালে পরিচিত একটি মেয়েকে দেখতে গিয়েছিলাম।
এক সময় আমি নিচে নামলাম; চা সিগারেট খেতে। কিছুক্ষণ পরেই মেয়েটি আমাকে ফোন করে কাঁদো কাঁদো গলায় তার কাছে আসতে বলল।
৪২ নাম্বার ওয়ার্ডে তার কাছে গিয়ে শুনলাম- একটা ছেলে তার দিকে খুব বাজে ভাবে তাকিয়ে আছে। আমি ছেলেটির দিকে তাকালাম।
গোল গাল স্বাস্থ্যবান যুবক। সে এসেছে তার স্ত্রীকে দেখতে। তার স্ত্রী ভয়াবহ অসুস্থ। অসুস্থ স্ত্রীর পাশে বসে থেকেও কী করে একটি মানুষ অন্য একটি মেয়ের শরীরে চোখ রাখে!
তার স্ত্রী শারীরিক ভাবে অসুস্থ। সেলাইন নেবার পর হয়ত সুস্থ হবে। কিন্তু যুবকটি মানসিক ভাবে অসুস্থ। এ রোগের কোন পেরাসিটামল নেই।
কিছুদিন আগে সুরাইয়া নামে এক মেয়ে আমাকে জানালো- সে মরে যেতে চায়। তার স্বামীর কথা বলল আমাকে। খুব ভাল মানুষ।
কখনো কোন মানুষকে ঠকায়নি। চা টাও নিজেই বানাবে। সুরাইয়ার একটু জ্বর হলেই পাগলের মত অস্থির হয়ে যায়।
আমি বললাম; ' এটা তো খুব ভাল। তুমি মরে যেতে চাইছো কেন? সুখে? '
‘ না। কিছুদিন আগে আমার বোন এসেছিল বাসায়। আমার মহান স্বামী তাকে জোর করে রেইপ করার চেষ্টা করেছে। ’
মেয়েরা কোথাও নিরাপদ না। অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে পরে থাকলেও না। তার একান্ত বিশ্বস্ত বন্ধুটির কাছেও না। লজেন্স ডেইরী মিল্ক হাতে নেয়া পাঁচ বছরের শিশুও নিরাপদ না।
এমনকি মৃত্যুর পরেও এরা নিরাপদ না। মানসিক বিকৃত পুরুষ গুলো লাশকেও ছাড়ে নি। এই বর্বর উদাহারণ এটাই প্রথম না। আগেও হয়েছে; ভবিষ্যতেও হবে।
ধর্ষণের খবর কতটাই আর খবরে আসে?
রোজ রাতে কত মেয়ে স্বামীর হাতে ধর্ষিত হয় সেই খবর পত্রিকায় আসে না।
....ধর্ষক রোগের একমাত্র ওষুধ হল - লিঙ্গ কেটে ফেলা। এতে কিছুটা রক্ত ক্ষরণ হতে পারে। তবে অনেক জীবন বেঁচে যাবে।
মাথা কেটে ফেলার অনেক দৃষ্টান্ত পৃথিবীতে আছে... সেগুলো আইন করেই করা হয়... চুরি করলে হাত কেটে ফেলার নিয়ম আছে কোথাও কোথাও ... মাথা কাটা হাত কাটাতে যদি সমস্যা না থাকে ... লিঙ্গ কাটতে সমস্যা কোথায় !!
নারী শুধু পরপুরুষের কাছেই ধর্ষিত হয় না, কিছু কিছু ক্ষেত্রে ধর্ষিত হয় নিজের স্বামীর কাছেও।
গতকাল ভোরে আমি চিটাগাং মেডিক্যাল হাসপাতালে পরিচিত একটি মেয়েকে দেখতে গিয়েছিলাম।
এক সময় আমি নিচে নামলাম; চা সিগারেট খেতে। কিছুক্ষণ পরেই মেয়েটি আমাকে ফোন করে কাঁদো কাঁদো গলায় তার কাছে আসতে বলল।
৪২ নাম্বার ওয়ার্ডে তার কাছে গিয়ে শুনলাম- একটা ছেলে তার দিকে খুব বাজে ভাবে তাকিয়ে আছে। আমি ছেলেটির দিকে তাকালাম।
গোল গাল স্বাস্থ্যবান যুবক। সে এসেছে তার স্ত্রীকে দেখতে। তার স্ত্রী ভয়াবহ অসুস্থ। অসুস্থ স্ত্রীর পাশে বসে থেকেও কী করে একটি মানুষ অন্য একটি মেয়ের শরীরে চোখ রাখে!
তার স্ত্রী শারীরিক ভাবে অসুস্থ। সেলাইন নেবার পর হয়ত সুস্থ হবে। কিন্তু যুবকটি মানসিক ভাবে অসুস্থ। এ রোগের কোন পেরাসিটামল নেই।
কিছুদিন আগে সুরাইয়া নামে এক মেয়ে আমাকে জানালো- সে মরে যেতে চায়। তার স্বামীর কথা বলল আমাকে। খুব ভাল মানুষ।
কখনো কোন মানুষকে ঠকায়নি। চা টাও নিজেই বানাবে। সুরাইয়ার একটু জ্বর হলেই পাগলের মত অস্থির হয়ে যায়।
আমি বললাম; ' এটা তো খুব ভাল। তুমি মরে যেতে চাইছো কেন? সুখে? '
‘ না। কিছুদিন আগে আমার বোন এসেছিল বাসায়। আমার মহান স্বামী তাকে জোর করে রেইপ করার চেষ্টা করেছে। ’
মেয়েরা কোথাও নিরাপদ না। অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে পরে থাকলেও না। তার একান্ত বিশ্বস্ত বন্ধুটির কাছেও না। লজেন্স ডেইরী মিল্ক হাতে নেয়া পাঁচ বছরের শিশুও নিরাপদ না।
এমনকি মৃত্যুর পরেও এরা নিরাপদ না। মানসিক বিকৃত পুরুষ গুলো লাশকেও ছাড়ে নি। এই বর্বর উদাহারণ এটাই প্রথম না। আগেও হয়েছে; ভবিষ্যতেও হবে।
ধর্ষণের খবর কতটাই আর খবরে আসে?
রোজ রাতে কত মেয়ে স্বামীর হাতে ধর্ষিত হয় সেই খবর পত্রিকায় আসে না।
....ধর্ষক রোগের একমাত্র ওষুধ হল - লিঙ্গ কেটে ফেলা। এতে কিছুটা রক্ত ক্ষরণ হতে পারে। তবে অনেক জীবন বেঁচে যাবে।
মাথা কেটে ফেলার অনেক দৃষ্টান্ত পৃথিবীতে আছে... সেগুলো আইন করেই করা হয়... চুরি করলে হাত কেটে ফেলার নিয়ম আছে কোথাও কোথাও ... মাথা কাটা হাত কাটাতে যদি সমস্যা না থাকে ... লিঙ্গ কাটতে সমস্যা কোথায় !!
No comments:
Post a Comment