Monday, 29 March 2021
কুরুম নদী
কুরুম নদী ভারত এবং বাংলাদেশের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলা এবং বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের পঞ্চগড় জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৩০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪৫
মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক কুরুম নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ২১।
এলংজানি নদী
এলংজানি যমুনার একটি শাখানদী। নদীটি বাংলাদেশের উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের টাঙ্গাইল ও ঢাকা জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৩ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৬৭ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক এলংজানি নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী নং ০৭।
যমুনার পশ্চিম দিকের
প্রবাহটি এলংজানি নামে পরিচিত। এই নদী তাসেরির নিলকুঠির
পার্শ্বদেশ স্পর্শ করে কেদারপুর গ্রামের মধ্য দিয়ে তিল্লি গ্রামের কিঞ্চিত
পশ্চিমে ধলেশ্বরীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। এই নদী দেউলি
গ্রামের কাছ থেকে বের হয়ে মানিকগঞ্জের কাছে ধলেশ্বরীতে পড়েছে। টাঙ্গাইল জেলার সদর উপজেলার ধলেশ্বরী থেকে উৎপন্ন হয়ে দেলদুয়ারের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার নাংলী নদীতে পড়েছে। নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৫ কিমি। প্রস্থ
৭০ মিটার। গভীরতা ৮.৫
মিটার। নদী অববাহিকার আয়তন ২১৮ বর্গ কিমি।
প্রবাহ মৌসুমি ধরনের। মার্চ
ও এপ্রিল মাসে পানি প্রবাহ থাকে না। কিন্তু জুলাই-আগস্ট মাসের বর্ষা মৌসুমে পানি প্রবাহ সবচেয়ে বেশি হয়। এ সময় প্রবাহের
পরিমাণ ৫৫০ ঘনমিটার/সেকেন্ড।
এ নদীতে জোয়ার-ভাটার
প্রভাব নেই।
উপদাখালী নদী
উপদাখালী নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নেত্রকোণা এবং সুনামগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৫১ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৯২ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক উপদাখালী নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী নং ০৫।
উমিয়াম নদী
উমিয়াম নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সুনামগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ১৬ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪৫২ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক উমিয়াম নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী নং ০৬। উমিয়াম নদীর গভীরতা ৮ মিটার এবং অববাহিকার আয়তন ৪৮ বর্গকিলোমিটার।
উমিয়াম নদী ভারতের খাসিয়া জৈন্তিয়া পাহাড় হতে উৎপত্তি হয়ে বাংলাদেশের সুনামগঞ্জ জেলার ছাতকের দোয়ারাবাজার দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তারপর ছাতকের সুরমা নদীতে প্রবেশ করেছে।
এই নদীতে সারা বছরই পানিপ্রবাহ থাকে। শুষ্ক মৌসুমে ফেব্রুয়ারি-মার্চের দিকে প্রবাহের গভীরতা কমে গিয়ে ২.৫ মিটার পর্যন্ত থাকে। তবে বর্ষা মৌসুমে জুন-আগস্টে এই পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে ৮ মিটার পর্যন্ত পৌঁছায়। নদীটিতে জোয়ার ভাটার প্রভাব নেই। উমিয়াম নদীর তীরে ছাতক শহর অবস্থিত।
ঈদগাও নদী
ঈদগাও নদী বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের বান্দরবান ও কক্সবাজার জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৪১ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১১০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক ঈদগাও নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী নং ০২।
অভিশপ্ত রজনী
মৃত মেয়েটিকে ধর্ষণ করার সময় মেয়েটি যে জীবিত হয়ে ওঠে সেটা খেয়াল করেনি নেশাগ্রস্ত অবস্থায় কাব্য।ধবধবে সাদা চামড়ার মেয়েটিকে ভোগ করার...
-
একবার সাহিত্যিক সৈয়দ মুজতবা আলি একটি স্টেশনারী দোকানে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, 'ডায়মন্ড বল পেন আছে?' সেলসম্যান মুখের উপ...
-
জন্মদিনে কেকের উপর মোমবাতি জ্বালানো একটি পুরোনো রীতি , যেটা শুরু হয়েছিল অনেক বছর আগে প্রাচীন গ্রীকে। তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী ,...