Sunday, 13 August 2017

প্রেমের নামে নারীর দেহ ভোগ চলছে।



প্রেমের নামে নারীর দেহ ভোগ চলছে।
বিষয়টি ঘৃণার নয় লজ্জারও বটে।
বর্তমানে আমাদের দেশে প্রেমের আড়ালে যে সব অপকর্ম হচ্ছে তা পশ্চিমাদেরও হার মানিয়েছে।প্রেমের আড়ালে নারী দেহ ভোগ চলছে।
বিভিন্ন পার্কে বা হোটেলে আমাদের অতি আধুনিক তরুণ তরুণীরা প্রেমের নামে মিলিত হচ্ছে শাররিক সম্পর্কে ।শুধু এখানেই শেষ নয়? মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করছে।
এসব ভিডিও কম্পিউটার এর মাধ্যমে পৌছে যায় সবার হাতে।
সমাজের ছোট বড় সব বয়সের ছেলে মেয়েরা দেখতে থাকে অতি আধুনিক প্রেমিক প্রেমিকাদের দ্বারা তৈরী করা এসব ভিডিও ।
তবুও দেখার কেউ নেই ।এমন কি প্রেমিক প্রেমিকাদের হাতে তৈরী করা এসব নোংরা ভিডিও প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মেমোরি কার্ডে কপি হচ্ছে বিদ্যুতের চেয়েও দূত গতিতে।
বিদেশি পর্ণো ভিডিও নয় আমাদের দেশের পর্ণো ভিডিও দিয়েই সয়লাব প্রতিটি কম্পিউটার।
আমি দিনে রাতে মিলিয়ে অনেক কম্পিউটারের দোকানে অনুসন্ধান করেছি অনুসন্ধান করেছি you tubeতেও । পেয়েছি প্রেমিক প্রেমিকাদের দিয়ে তৈরি করা হাজার হাজার ভিডিও ।এর মধ্যে ৯৯ ভাগ ভিডিওই হচ্ছে স্কুল কলেজের পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রীদের।
এসব ছাত্র ছাত্রীদের কয়েকটি কলেজের নাম আমি জানতে পেরেছি ।এই কলেজ গুলোর নাম হলো 'ঢাকা সিটি কলেজ, জামাল পুর মহিলা কলেজ, বি এন কলেজ।
এই তিনটি কলেজ ব্যতিত অন্য কোনো কলেজের নাম আমি জানতে পারিনি ।যদিও অন্য কলেজের ছাত্র ছাত্রীরা এসব নোংরা কাজে লিপ্ত আছে ।
এক হাজারের বেশী ভিডিও আমি চেক করেছি ।শুধু মাত্র একটি ভিডিও বাদে সবকয়টি ভিডিওতে ছাত্রীরা নিজ ইচ্ছেই মিলিত হয়েছে শারীরিক সম্পর্কে।
জামাল পুর মহিলা কলেজের ছাত্রীটির কিছু আর্তচিৎকার করেছে ।ভিডিও তে দেখা যায় মেয়েটিকে পাঁচ মিনিটের কথা বলে প্রেমিকের বাড়ীতে আনা হয়। তারপরে জোড় করে নগ্ন করে মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করা হয়।
মেয়েটি নগ্ন ভিডিও করা থেকে রেহাই পেতে প্রেমিকের কথা মতো শারীরিক সম্পর্কে মিলিত হয়। কিন্তু এইটি প্রথম বার নয়? এর আগেও তারা বেশ কয়েক বার মিলিত হয়েছিল সেটা তাদের কথা থেকে বুঝা যায় ।
সব চেয়ে ভয়ানক বিষয় হলো যত গুলো ভিডিওচেক করা হয় এর
একটি ভিডিও তেও কোনো ছেলে মুখ দেখানো হয়নি ।
তার মানে এই সব ভিডিও করা হয়েছে মেয়েদের কে ব্যাকমেল
অথবা ফ্রি সেক্স করার জন্য ।
কিছু কুলাঙ্গার প্রেমের ফাঁদ ফেলে নারীদের দেহ ভোগ করে মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করে মেয়েদের সম্মান ধূলায় মিশিয়ে দিচ্ছে।
যেসব নারীরা যৌন কেলেঙ্কারী তে ইজ্জত হারিয়েছে এবং সমাজ থেকে মুখ লুকিয়েছে, এই কুখ্যাত নারী অধিকার দাবী করনেওয়ালা নারী বাদীরা কি তাদের হারানো ইজ্জত ফিরিয়ে দিতে পারবে?
যে সমস্ত কুলাঙ্গারা প্রেমের নামে নারীর দেহ ভোগ করতেছে?
সে পরবর্তীতে এই নারীকে বিয়ে করবে?
না করলে মেয়েটির জীবনের অবস্হা কিরকম একটু ভাবুন।
জানিনা এই অবুঝ, মূর্খ নারীদের বুঝ হবে কবে?
তাই বোনেরা সাবধান। প্রেমের ফাঁদে পরে জীবন টাকে
নরকের দিকে ঠেলে দিবেন না।
সম্মান একবার হারালে তা পুনরায় ফিরে পাওয়া যায় না।

No comments:

Post a Comment

অভিশপ্ত রজনী

  মৃত মেয়েটিকে ধর্ষণ করার সময় মেয়েটি যে জীবিত হয়ে ওঠে সেটা খেয়াল করেনি নেশাগ্রস্ত অবস্থায় কাব্য।ধবধবে সাদা চামড়ার মেয়েটিকে ভোগ করার...