ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে বিপ্লবী মানুষকে সৈন্যরা ধরে অকথ্য নির্যাতনের পর লর্ডদের
সন্মুখে হাজির করা হতো।ইংরেজী
ভাষা না জানা নির্যাতিতরা তাদের সন্মুখে নতজানু না হয়ে বরঞ্চ বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে নির্যাতনের যন্ত্রনা থেকে মুক্তি
পেতে নিজের গলায় হাতের আড়াআঁড়ি
ঈশারা প্রদর্শন করে মাতৃভাষায় বলতো যে, এত যন্ত্রনা না দিয়ে একেবারে মেরে
ফেলুন। ইংরেজ সে ভাষা না বুঝে দোভাষীর কাছে জানতে চাইতো যে কি বলা হয়েছে। কুটবুদ্ধির
দোভাষী উল্টোভাবে বুঝাতো - হুজুর ও বলেছে যে সুযোগ পেলে আপনার গলা কেটে ফেলবে। ইংরেজ দেখতো যে ঈশারার সাথে কথা
মিলে গিয়েছে অতএব ফলাফল যা হবার নয় তাই হতো।
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে বিদেশীদের হস্তক্ষেপ চাইনা - খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্যের প্রেক্ষিতে খালেদা জিয়া ও তার ইংরেজী জানা দোভাষী উপদেষ্টা এবং বিদেশী কুটনৈতিকদের আলোচনার পটভূমি এবং ফলাফল দেখে উপরোক্ত গল্পটিই বার বার মনে পড়ছে।
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে বিদেশীদের হস্তক্ষেপ চাইনা - খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্যের প্রেক্ষিতে খালেদা জিয়া ও তার ইংরেজী জানা দোভাষী উপদেষ্টা এবং বিদেশী কুটনৈতিকদের আলোচনার পটভূমি এবং ফলাফল দেখে উপরোক্ত গল্পটিই বার বার মনে পড়ছে।
No comments:
Post a Comment