মধ্যবিত্তের আর কিছু না থাক ইগো সংক্রান্ত প্রব্লেমটা খুব চওড়া। ধরা যাক কোনো কাছের মানুষের বিয়ের অনুষ্ঠান। কিন্তু সেখানেও প্রশ্ন; ওখানে কেনো যাবো, আমাকে কি কার্ড দিয়েছে?
কার্ড দেয়ার পর; এত দেরী করে কার্ড কেন দিলো? আসলে আমার উপস্থিতির কোনো গুরুত্ব নেই ওদের কাছে।
যাওয়ার ডিসিশন নেবার পর; এত আগে কেনো যাবো? ওরাতো শুধু বিয়েতে যাবার জন্য কার্ড দিয়েছে, গায়ে হলুদের কথাতো বলেনি, অ্যাটলিস্ট মুখেও বলতে পারতো।
শালার মিডিলক্লাস সেন্টু
***
এক বন্ধু। যে আমার এক বিশাল বিপদের সময় নিস্বার্থ ভাবে হেল্প করেছে। সেই তাকেই এখন চিনতে কষ্ট হয়। ছয়মাসে-বছরে কোনো যোগাযোগ নেই। যখন তার নিজের কোনো কার্যসিদ্ধির প্রয়োজন, ঠিক তখনই তার উদয় হয়। মিলাতে কষ্ট হয়। ছেলেটা খাটতে পারে খুব। কিন্তু তার লক্ষ্য কিভাবে কম খেটে বেশি আর্ণ করা যায়। এই কম খাটনি করতে গিয়ে সে যেই এফোর্টটা দেয়, সেইটা যদি কোনো চাকরী বা প্রচলিত ব্যবসার পিছনে দিতো তাহলে এতদিনে সে একটা ভালো পজিশনেই থাকতে পারতো। অনেকবার বুঝাতে চেষ্টা করেছি। বুঝবেনা। যাঃ শালা গাড়ল বলে ছেড়ে দিয়েছি
****
বৃষ্টি হবার পর কই রোমান্টিক টাইপের কিছু লেখব, তা না নিজের মেজাজ খারাপের কিছু অংশ লিখে ফেললাম...
No comments:
Post a Comment