Monday, 16 September 2019

ক্রোধের আগুনে না পুড়লে সেটা কখনো ঘৃণা হত না।


একটা পছন্দের বস্তু অনেকদিন নাড়াচাড়া না করলে যেরকম ধুলো জমে যায়, অভিমান হল সেই ধুলোকনা। ঠিকমত যত্ন না নিলে সেখানে ধুলো তো জমবেই। যখনই জমতে শুরু করবে সাথে সাথে মুছে ফেলতে হয়।
এই ধুলো গুলো বাড়তে শুরু করলে তখন সেটা অভিমান থেকে অভিযোগ হয়ে যায়। অভিযোগের ভেতরে এক ধরনের জবাবদিহিতা থাকে, সূক্ষ্ম একটা প্রতিরোধ থাকে।
অভিযোগ যখন ন্যায়বিচার পায় না তখনই জন্ম হয় রাগের। যে রাগের বহিঃপ্রকাশ আছে সেই রাগ কমে যায় আর যে রাগের কোন বহিঃপ্রকাশ নেই; ভেতরে ভেতরে জমতে শুরু করে- সেই রাগ থেকে জন্ম হয় ক্রোধের ।
ক্রোধ খুব সাংঘাতিক জিনিস। একজন রাগান্বিত মানুষ যদি আপনাকে খুন করে ফেলে তখন সেটা সে রাগের মাথাতেই করে কিন্তু একজন ক্রোধে আক্রান্ত কেউ যদি আপনাকে খুন করে - তখন সেটা সে ঠাণ্ডা মাথায় করে।
আপনার উপর কারো একবার ক্রোধ জন্ম নিয়ে ফেললে সেটা কেবল ঘৃণাই জন্ম দেবে; অন্য কিছু না। সব কিছুরই দুটো দিক থাকে; সুন্দর এবং অসুন্দর। অভিমান থেকে জন্ম নেয়া ঘৃণা হচ্ছে সুন্দর ঘৃণা ! এই যে রাগ, অভিযোগ এসবই তো ভালোবাসার উপাদান।  ক্রোধের আগুনে না পুড়লে সেটা কখনো ঘৃণা হত না।

No comments:

Post a Comment

অভিশপ্ত রজনী

  মৃত মেয়েটিকে ধর্ষণ করার সময় মেয়েটি যে জীবিত হয়ে ওঠে সেটা খেয়াল করেনি নেশাগ্রস্ত অবস্থায় কাব্য।ধবধবে সাদা চামড়ার মেয়েটিকে ভোগ করার...