*ভূমিকা--নারী হয়ে জন্মে বিয়েতে কবুল বলার মাধ্যমে স্ত্রী'র রূপ নেন। প্রেম বা পারিবারিক যে ভাবেই বিয়ে হোক বাসর রাতেও লাজুক থাকেন। পরদিন সকালে সম্পূর্ণ স্ত্রীর ভূমিকায় চলে আসেন। রূপের দেমাগ মাথায় চড়ে থাকে,ক্ষমতার একমাত্র মালিক নিজেকে মনে করেন।
*আকৃতি--আকৃতি মুলত স্ত্রী হওয়ার জন্য জরুরী
নয়।লম্বা,খাটো,কালো,ফর্সা,শুটকি,মুটকি যা'ই হোক-লিঙ্গে নারী হলেই স্ত্রীর
যোগ্যতা পূর্ণ হয়।
*প্রকৃতি--বেড়াল এর মত ভাজা মাছ উল্টে খেতে পারেন না,বাসর রাতের আগ পর্যন্ত।বাসর রাতেই সিংহীর প্রকৃতি অর্জন করেন।মিডা মিডা কথায়,স্বামীর মানিব্যাগ, ফোন,ল্যাপটপ,ফেবুর পাসওয়ার্ড সহ যাবতীয় জরুরী ইস্যু নিজ দায়িত্বে নিয়ে নেন।মিথ্যে বলায় বিশেষ পারদর্শী হেতু স্বামীর টাকায় কেনা সোনার বালাও,বাবা দিয়েছেন বলে চালিয়ে দেন অনায়াসে।সারাদিন শপিং, পার্লারে ঘুরে স্বামী ঘরে এলে, বুয়ার গোছানো কাজও এলোমেলো করে নিজের কাজের ব্যস্ততা প্রমান করে।নিজে প্রেমিকের পাশে বসে স্বামীকে ফোন করে -কোথায় আছো?কার সাথে?কি করো?কখন আসবে?আমার জন্য পরান পোড়েনা গো তোমার?স্বামীর ফোনে নারীর নাম দেখলেই-পরকীয়া।চাকরিও করতে হবে,কোন মেয়ের সাথে কথা বলাও যাবে না।স্বামীকে পরলে স্মার্ট লাগে,এমন কাপড়ের বোতাম ছিঁড়ে রাখবে-যেন না পরতে পারে।১ম অস্ত্র-নিজে নারী-২য় অস্ত্র-কান্না,ছলা কলা,৩য় অস্ত্র-সন্তান,৪র্থ অস্ত্র-তাবিজ,কবজ, এবং শেষ অস্ত্র-আইন। মুহুর্তে রং বদল, অন্যতম প্রকৃতি।
*উপকারিতা --স্বামীর জন্য বিশেষ উপকারী ভূমিকা পালন করেন,শশুড় পরিবারকে বিচ্ছিন্ন করে-স্বামীর অর্থ এবং সময় বাঁচান।বেতন নিজ হাতে রেখে,স্বামীকে ১০/২০ টাকা পকেট মানি দিয়ে মিতব্যয়ী বানিয়ে নেন।স্বামীর আপনজন,বন্ধু,সমাজ বিচ্যুত করে-কুনো ব্যঙ বানিয়ে রাখেন।
*উপকারিতা--রান্নাকে ইচ্ছাকৃত বিস্বাদ বানিয়ে,স্বামীকে অভ্যস্ত করেন,হোটেলে খাওয়ার বা পার্সেল আনার,রেগুলার বাইরের খাবার খেয়ে,ফুড পয়সন ও হতে পারে।সন্তানকে স্বামী বশের অস্ত্র বানাতে বানাতে,নিজের জন্য সন্তান হুমকি হয়ে যায়। তাবিজ কবজ এর সাইড ইফেক্ট এ স্বামী চিমাইতে চিমাইতে চুইংগাম এর আকৃতি হয়ে যায়।
*উপসংহার-- বিয়ের আগে ফুলের মালাও দাবি করেনা,বিয়ের পর- হীরা, জহরত,বাড়ি,গাড়ি,শাড়ি দাবির অবসান ঘটেনা। দিনকে রাত বানানো মিথ্যুক,পারদর্শী অভিনেত্রী,রংধনুর ৮ রং ধারনকারী
' স্ত্রী'-পৃথিবীর জটিলতম সৃষ্টি।
**ব্যতিক্রম কখনো উদাহরন নয়--
Tania Ishrat
*প্রকৃতি--বেড়াল এর মত ভাজা মাছ উল্টে খেতে পারেন না,বাসর রাতের আগ পর্যন্ত।বাসর রাতেই সিংহীর প্রকৃতি অর্জন করেন।মিডা মিডা কথায়,স্বামীর মানিব্যাগ, ফোন,ল্যাপটপ,ফেবুর পাসওয়ার্ড সহ যাবতীয় জরুরী ইস্যু নিজ দায়িত্বে নিয়ে নেন।মিথ্যে বলায় বিশেষ পারদর্শী হেতু স্বামীর টাকায় কেনা সোনার বালাও,বাবা দিয়েছেন বলে চালিয়ে দেন অনায়াসে।সারাদিন শপিং, পার্লারে ঘুরে স্বামী ঘরে এলে, বুয়ার গোছানো কাজও এলোমেলো করে নিজের কাজের ব্যস্ততা প্রমান করে।নিজে প্রেমিকের পাশে বসে স্বামীকে ফোন করে -কোথায় আছো?কার সাথে?কি করো?কখন আসবে?আমার জন্য পরান পোড়েনা গো তোমার?স্বামীর ফোনে নারীর নাম দেখলেই-পরকীয়া।চাকরিও করতে হবে,কোন মেয়ের সাথে কথা বলাও যাবে না।স্বামীকে পরলে স্মার্ট লাগে,এমন কাপড়ের বোতাম ছিঁড়ে রাখবে-যেন না পরতে পারে।১ম অস্ত্র-নিজে নারী-২য় অস্ত্র-কান্না,ছলা কলা,৩য় অস্ত্র-সন্তান,৪র্থ অস্ত্র-তাবিজ,কবজ, এবং শেষ অস্ত্র-আইন। মুহুর্তে রং বদল, অন্যতম প্রকৃতি।
*উপকারিতা --স্বামীর জন্য বিশেষ উপকারী ভূমিকা পালন করেন,শশুড় পরিবারকে বিচ্ছিন্ন করে-স্বামীর অর্থ এবং সময় বাঁচান।বেতন নিজ হাতে রেখে,স্বামীকে ১০/২০ টাকা পকেট মানি দিয়ে মিতব্যয়ী বানিয়ে নেন।স্বামীর আপনজন,বন্ধু,সমাজ বিচ্যুত করে-কুনো ব্যঙ বানিয়ে রাখেন।
*উপকারিতা--রান্নাকে ইচ্ছাকৃত বিস্বাদ বানিয়ে,স্বামীকে অভ্যস্ত করেন,হোটেলে খাওয়ার বা পার্সেল আনার,রেগুলার বাইরের খাবার খেয়ে,ফুড পয়সন ও হতে পারে।সন্তানকে স্বামী বশের অস্ত্র বানাতে বানাতে,নিজের জন্য সন্তান হুমকি হয়ে যায়। তাবিজ কবজ এর সাইড ইফেক্ট এ স্বামী চিমাইতে চিমাইতে চুইংগাম এর আকৃতি হয়ে যায়।
*উপসংহার-- বিয়ের আগে ফুলের মালাও দাবি করেনা,বিয়ের পর- হীরা, জহরত,বাড়ি,গাড়ি,শাড়ি দাবির অবসান ঘটেনা। দিনকে রাত বানানো মিথ্যুক,পারদর্শী অভিনেত্রী,রংধনুর ৮ রং ধারনকারী
' স্ত্রী'-পৃথিবীর জটিলতম সৃষ্টি।
**ব্যতিক্রম কখনো উদাহরন নয়--
Tania Ishrat
No comments:
Post a Comment