বাঙালি মেয়ে নিয়ে
অনেক সময় অনেক কিছু লিখেছি। লিখা গুলো অনেক সময় অনেক গল্প লিখার ক্ষেত্রে লিখতে
হয়েছে। ব্যক্তিগত ভাবে নিবেন না...
১ - বাঙ্গালি মেয়েদের ভেতরে এক ধরনের স্নিগ্ধতা আছে।
এদের সব চেয়ে ভাল লাগে দুটা সময়-যখন এরা কাঁদবেনা ভেবেও কেঁদে ফেলে এবং আযান দেওয়ার সময় মাথায় ওড়না দেয়।
২ - মেয়েরা জন্ম গত ভাবেই মেয়েলী।
যে অল্প কয়েকটা এখান থেকে মুক্ত হয়েছে সেগুলোও বান্ধবীরা এক হলে খোলস খুলে ফেলে।
এর ব্যাপার তার ব্যাপার নিয়ে হাসাহাসি করে। খি খি খি খি – খি খি খি খি
৩ - কিছু কিছু মেয়ে আছে চোখে কাজল দিলে মনে হয় চোখের নিচে 'এক ফোটা মায়া' আঠা দিয়ে লাগিয়ে রেখেছে। দেখলেই মেয়ে গুলোকে নিজের করে ফেলতে ইচ্ছে হয়!
আবার কিছু কিছু মেয়ে আছে -চোখে কাজল দিলে মনে হয় ' এই খবিশটা এসেছে কোত্থেকে!
৪ - প্যাকেট ভর্তি সিগারেট সাথে লাইটার। এই জাতীয় গিফট বাঙ্গালি মেয়েরা দিতে স্বচ্ছন্দ বোধ করে না। তারা হল মার্ক থেকে বিশাল বড় সাইজের কার্ড দিবে।
একটা ছেলে একটা মেয়ে দোলনায় দুলছে; এই ধরনের কিছু শোপিজ দিবে। সেগুলো হাতে নিয়ে পেরাসিটামল খেয়ে মাথা ঠিক করতে হয়।
৫ - সব মেয়েদের স্বপ্ন মোটামোটি একি থাকে। বিয়ের পর একটা ছিমছাম দো-তলা বাড়ি। তিনতলা কিংবা এপার্টমেন্ট না। দোতলাই হবে।
বাড়ির সামনে আবার ফুলের বাগান থাকবে। শাকসবজি না। ছাদে সুইমিং পুল থাকবে। বাস্তবে সুইমিংপুল থাকে না। ছাদে বাহারি রঙের হলদে পেটিকোট ঝুলে।
হা হা হা
৬ - মায়াবতীদের সাথে কথা বলার প্রথম শর্ত হল এদের চোখের দিকে তাকানো যাবে না। তাকানো মানেই জালে পা দেয়া।
এদের চোখে এক ধরনের ‘স্নিগ্ধ’ কেমিক্যাল থাকে। দেখা মাত্রই বলতে ইচ্ছে করে জীবনের আশা এবং স্বপ্ন ভাঙ্গার গল্প।
এতে দোষের কিছু নেই। ব্যাপারটা রাসায়নিক।
৭ - একজন খারাপ মেয়ে বলতে আমরা বুঝি শুধু মাত্র একজন চরিত্রহীনা। চোর না ডাকাত না, রাষ্ট্র দ্রোহী না জঙ্গি না, বাটপার না, গীবত করা না।
‘খারাপ মেয়ে’ বলতেই আমাদের চোখে ভেসে আসে একজন খোলা মেলা ঊৎশৃঙ্খল মেয়ে।
এটা অন্যায়!
৮ - দুই ধরনের ছেলে মেয়েদের পছন্দ।
ক- যার সব কিছু আছে
খ - যার কোন কিছু নেই
মাঝামাঝি দের ব্যাপারে এরা কোন সিদ্ধান্তে আসতে পারেনা। এদের অবস্থান মাঝামাঝি।
৯ - মেয়েরা সব কাজই করতে পারে। ইট ভাঙ্গা থেকে শুরু করে নাসাতে ছড়িয়ে গেছে এরা। তবে শুধু একটা কাজই করতে পারেনা তারা।
যখন এরা প্রেমিকের সাথে থাকে তখন অবশ্যই এরা রাস্তা পার হতে পারেনা।
১০ - বাঙ্গালি সুন্দরী আর প্যারিসের সুন্দরী এক জিনিস না। এই কথা গর্ধবদের কিভাবে বুঝাব? আমার আবার বিদেশী পছন্দ। এক নাম্বারে আছে সুইডেন। এদের চোখ সুন্দর।
জোহানসবার্গের লাল নীল পরী গুলো চলে যায় জার্মানদের হাতে।
আমার ভাগে জোটে ফুলবানু। বাঙালি ফুলবানু চুলে প্যারাসুট তেল দেয়। লাল ফিতা বেধে মায়ের কাজে সাহায্য করে... আফসোস...
১ - বাঙ্গালি মেয়েদের ভেতরে এক ধরনের স্নিগ্ধতা আছে।
এদের সব চেয়ে ভাল লাগে দুটা সময়-যখন এরা কাঁদবেনা ভেবেও কেঁদে ফেলে এবং আযান দেওয়ার সময় মাথায় ওড়না দেয়।
২ - মেয়েরা জন্ম গত ভাবেই মেয়েলী।
যে অল্প কয়েকটা এখান থেকে মুক্ত হয়েছে সেগুলোও বান্ধবীরা এক হলে খোলস খুলে ফেলে।
এর ব্যাপার তার ব্যাপার নিয়ে হাসাহাসি করে। খি খি খি খি – খি খি খি খি
৩ - কিছু কিছু মেয়ে আছে চোখে কাজল দিলে মনে হয় চোখের নিচে 'এক ফোটা মায়া' আঠা দিয়ে লাগিয়ে রেখেছে। দেখলেই মেয়ে গুলোকে নিজের করে ফেলতে ইচ্ছে হয়!
আবার কিছু কিছু মেয়ে আছে -চোখে কাজল দিলে মনে হয় ' এই খবিশটা এসেছে কোত্থেকে!
৪ - প্যাকেট ভর্তি সিগারেট সাথে লাইটার। এই জাতীয় গিফট বাঙ্গালি মেয়েরা দিতে স্বচ্ছন্দ বোধ করে না। তারা হল মার্ক থেকে বিশাল বড় সাইজের কার্ড দিবে।
একটা ছেলে একটা মেয়ে দোলনায় দুলছে; এই ধরনের কিছু শোপিজ দিবে। সেগুলো হাতে নিয়ে পেরাসিটামল খেয়ে মাথা ঠিক করতে হয়।
৫ - সব মেয়েদের স্বপ্ন মোটামোটি একি থাকে। বিয়ের পর একটা ছিমছাম দো-তলা বাড়ি। তিনতলা কিংবা এপার্টমেন্ট না। দোতলাই হবে।
বাড়ির সামনে আবার ফুলের বাগান থাকবে। শাকসবজি না। ছাদে সুইমিং পুল থাকবে। বাস্তবে সুইমিংপুল থাকে না। ছাদে বাহারি রঙের হলদে পেটিকোট ঝুলে।
হা হা হা
৬ - মায়াবতীদের সাথে কথা বলার প্রথম শর্ত হল এদের চোখের দিকে তাকানো যাবে না। তাকানো মানেই জালে পা দেয়া।
এদের চোখে এক ধরনের ‘স্নিগ্ধ’ কেমিক্যাল থাকে। দেখা মাত্রই বলতে ইচ্ছে করে জীবনের আশা এবং স্বপ্ন ভাঙ্গার গল্প।
এতে দোষের কিছু নেই। ব্যাপারটা রাসায়নিক।
৭ - একজন খারাপ মেয়ে বলতে আমরা বুঝি শুধু মাত্র একজন চরিত্রহীনা। চোর না ডাকাত না, রাষ্ট্র দ্রোহী না জঙ্গি না, বাটপার না, গীবত করা না।
‘খারাপ মেয়ে’ বলতেই আমাদের চোখে ভেসে আসে একজন খোলা মেলা ঊৎশৃঙ্খল মেয়ে।
এটা অন্যায়!
৮ - দুই ধরনের ছেলে মেয়েদের পছন্দ।
ক- যার সব কিছু আছে
খ - যার কোন কিছু নেই
মাঝামাঝি দের ব্যাপারে এরা কোন সিদ্ধান্তে আসতে পারেনা। এদের অবস্থান মাঝামাঝি।
৯ - মেয়েরা সব কাজই করতে পারে। ইট ভাঙ্গা থেকে শুরু করে নাসাতে ছড়িয়ে গেছে এরা। তবে শুধু একটা কাজই করতে পারেনা তারা।
যখন এরা প্রেমিকের সাথে থাকে তখন অবশ্যই এরা রাস্তা পার হতে পারেনা।
১০ - বাঙ্গালি সুন্দরী আর প্যারিসের সুন্দরী এক জিনিস না। এই কথা গর্ধবদের কিভাবে বুঝাব? আমার আবার বিদেশী পছন্দ। এক নাম্বারে আছে সুইডেন। এদের চোখ সুন্দর।
জোহানসবার্গের লাল নীল পরী গুলো চলে যায় জার্মানদের হাতে।
আমার ভাগে জোটে ফুলবানু। বাঙালি ফুলবানু চুলে প্যারাসুট তেল দেয়। লাল ফিতা বেধে মায়ের কাজে সাহায্য করে... আফসোস...