বিজ্ঞানের ভাষায় প্রেম হল এক ধরনের রাসায়নিক প্রতিক্রিয়া। বেশ কিছু গবেষণায় প্রেমহীন কিছু মানুষের ভেতরে আজকাল কৃত্তিম ভাবে এইসব রাসায়নিক ব্যাবহার করে চমকে উঠার মত ফল পাওয়া গেছে।
অনেক সময় কোন কারণ ছাড়াই আমাদের আবেগ কমে যায় অথবা বেড়ে যায়। শুনতে অবাক হলেও সত্যি এসবের জন্য দায়ী নরেপিনেফ্রিন ও ডোপামিন নামক এক ধরনের হরমোন।
আমি বিজ্ঞানের ছাত্র না। টুকটাক পড়াশোনা করে কিছুদূর জেনেই চমকে উঠি। এবং অন্যদের চমকে দেই। আমার ধারণা আবেগের কোন ব্যাকরণ নেই।
একজন মানুষকে কয়েক সেকেন্ড দেখার বিনিময়ে জীবন পার করে দেবার কোন রাসায়নিক ব্যাখ্যা থাকতে পারে না। তবুও আমাকে লিখতে হচ্ছে এই ব্যাপারটি ঘটে মস্তিষ্কের এমাগডালার কারণে।
মানুষের শরীরে আত্মার অবস্থান কোথায়? যেখানে আবেগের অবস্থান? বিজ্ঞান কী বলছে? এই নিয়ে বেশ কিছুদিন আগে একদিন লিখার ফলে নাস্তিক উপাধি পেয়েছি। নাস্তিক শব্দটি বাঙালির খুব প্রিয় শব্দ।
গ্রীষ্মে শীতে দোকানে বাজারে এই শব্দটা ব্যাবহার করে এরা খুব আরাম পায়।
আমি কিছু মনে করি না। একজন চরিত্রহীন মানুষ জানে সে একজন চরিত্রহীন। লোভী কিংবা অসৎ মানুষ নিজেই জানে সে সৎ না। কিন্তু একজন মূর্খের সব থেকে বড় মূর্খতা হল – সে যে মূর্খ এই ব্যাপারটি সে জানে না।
এবার অন্য বিষয়। বেশিরভাগ মানুষ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে নেহাত সম্পর্কে যেতে হবে এই লসাগু তে। আমরা রিলেশনে যাবার পর তাকে বন্দী করে ফেলি। হাতের তালুর ভেতরে শক্ত করে ধরে রাখি; অথচ যে যাবার সে আঙুলের ফাঁক দিয়েই চলে যায়।
প্রকৃত ভালবাসা মুক্ত। সারা পৃথিবীর সমস্ত অলি গলি উড়ে গিয়েও ফিরে আসবে। এই ব্যাপারটি কেন ঘটে? প্রথমত কাছের মানুষটিকে পাবার জন্য আমাদেরকে জয় করতে হয়। অনেক কষ্টে পাবার রিয়েকশন হল হারানোর ভয়!
আমরা মানুষটিকে হারানোর ভয় করি। ভালবাসার অধিকারে আটকে ফেলি তাকে। এটা করা যাবে না; উমুকের সাথে কথা বলা যাবে না। ফলাফল মানুষটি হয়ত থাকে হারিয়ে যায় মানুষটির প্রেম।
আগেই বলেছি, অনেক কিছুর ব্যাপারে কম্প্রমাইস করা জরুরী। অর্থের ব্যাপারে, রুচি বোধের ব্যাপারে, পছন্দের ব্যাপারে। তবে বিশ্বাসের ব্যাপারে কোন কম্প্রমাইস হবে না।
এটাই প্রথম মাঝামাঝি এবং শেষ শর্ত।
কেউ যদি রাত ২ তা বাজে ফোন ওয়েটিং পেয়ে Sherlock Holmes হয়ে যায় অথবা তদন্তের জন্য ফেইসবুকের পাসওয়ার্ড চেয়ে বসে, সাথে সাথে বুঝতে হবে বেশির ভাগ মানুষ একটা ভুল সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে; আপনে তাদেরই একজন।
এদেশের নিয়ম হল যাকে বিয়ে করা হবে তাকে খাম্বার সাথে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা। গরু যেন ঠিক ভাবে বসতে পারে এই জন্য আমরা গরুর দড়ি তিন চার হাত খোলা রাখি।
কাছের মানুষটিকে মাঝে মাঝে আদর করার জন্য তার দড়িও কিছুটা খোলা থাকে। ব্যাস এই পর্যন্তই।
আগে নিশ্চিত হোন বিয়ের আসরে লাল লাল গোলাপে চিকচিক করা আপনার গলায় ওটা কী? গলার মালা? নাকি গরুর দড়ি?
অনেক সময় কোন কারণ ছাড়াই আমাদের আবেগ কমে যায় অথবা বেড়ে যায়। শুনতে অবাক হলেও সত্যি এসবের জন্য দায়ী নরেপিনেফ্রিন ও ডোপামিন নামক এক ধরনের হরমোন।
আমি বিজ্ঞানের ছাত্র না। টুকটাক পড়াশোনা করে কিছুদূর জেনেই চমকে উঠি। এবং অন্যদের চমকে দেই। আমার ধারণা আবেগের কোন ব্যাকরণ নেই।
একজন মানুষকে কয়েক সেকেন্ড দেখার বিনিময়ে জীবন পার করে দেবার কোন রাসায়নিক ব্যাখ্যা থাকতে পারে না। তবুও আমাকে লিখতে হচ্ছে এই ব্যাপারটি ঘটে মস্তিষ্কের এমাগডালার কারণে।
মানুষের শরীরে আত্মার অবস্থান কোথায়? যেখানে আবেগের অবস্থান? বিজ্ঞান কী বলছে? এই নিয়ে বেশ কিছুদিন আগে একদিন লিখার ফলে নাস্তিক উপাধি পেয়েছি। নাস্তিক শব্দটি বাঙালির খুব প্রিয় শব্দ।
গ্রীষ্মে শীতে দোকানে বাজারে এই শব্দটা ব্যাবহার করে এরা খুব আরাম পায়।
আমি কিছু মনে করি না। একজন চরিত্রহীন মানুষ জানে সে একজন চরিত্রহীন। লোভী কিংবা অসৎ মানুষ নিজেই জানে সে সৎ না। কিন্তু একজন মূর্খের সব থেকে বড় মূর্খতা হল – সে যে মূর্খ এই ব্যাপারটি সে জানে না।
এবার অন্য বিষয়। বেশিরভাগ মানুষ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে নেহাত সম্পর্কে যেতে হবে এই লসাগু তে। আমরা রিলেশনে যাবার পর তাকে বন্দী করে ফেলি। হাতের তালুর ভেতরে শক্ত করে ধরে রাখি; অথচ যে যাবার সে আঙুলের ফাঁক দিয়েই চলে যায়।
প্রকৃত ভালবাসা মুক্ত। সারা পৃথিবীর সমস্ত অলি গলি উড়ে গিয়েও ফিরে আসবে। এই ব্যাপারটি কেন ঘটে? প্রথমত কাছের মানুষটিকে পাবার জন্য আমাদেরকে জয় করতে হয়। অনেক কষ্টে পাবার রিয়েকশন হল হারানোর ভয়!
আমরা মানুষটিকে হারানোর ভয় করি। ভালবাসার অধিকারে আটকে ফেলি তাকে। এটা করা যাবে না; উমুকের সাথে কথা বলা যাবে না। ফলাফল মানুষটি হয়ত থাকে হারিয়ে যায় মানুষটির প্রেম।
আগেই বলেছি, অনেক কিছুর ব্যাপারে কম্প্রমাইস করা জরুরী। অর্থের ব্যাপারে, রুচি বোধের ব্যাপারে, পছন্দের ব্যাপারে। তবে বিশ্বাসের ব্যাপারে কোন কম্প্রমাইস হবে না।
এটাই প্রথম মাঝামাঝি এবং শেষ শর্ত।
কেউ যদি রাত ২ তা বাজে ফোন ওয়েটিং পেয়ে Sherlock Holmes হয়ে যায় অথবা তদন্তের জন্য ফেইসবুকের পাসওয়ার্ড চেয়ে বসে, সাথে সাথে বুঝতে হবে বেশির ভাগ মানুষ একটা ভুল সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে; আপনে তাদেরই একজন।
এদেশের নিয়ম হল যাকে বিয়ে করা হবে তাকে খাম্বার সাথে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা। গরু যেন ঠিক ভাবে বসতে পারে এই জন্য আমরা গরুর দড়ি তিন চার হাত খোলা রাখি।
কাছের মানুষটিকে মাঝে মাঝে আদর করার জন্য তার দড়িও কিছুটা খোলা থাকে। ব্যাস এই পর্যন্তই।
আগে নিশ্চিত হোন বিয়ের আসরে লাল লাল গোলাপে চিকচিক করা আপনার গলায় ওটা কী? গলার মালা? নাকি গরুর দড়ি?
No comments:
Post a Comment