১- শুনতে খারাপ লাগলেও সত্যি এই নোংরা পৃথিবীর সব ফুর্তি দুইটা জায়গায় এসে থামে।
১/ এলকোহল
২/ নারী
দুটির মূল্যই আবার ব্র্যান্ড অনুযায়ী উঠা নামা করে।
২- আচ্ছা কান্না দিবস বলে কোন দিবস থাকলে কেমন হত? সেদিন মানুষ পুরনো অসুখের কথা ভেবে কাঁদবে। সমস্যা হল আয়োজন করে কাঁদা যায় না। যারা কাঁদার তারা প্রতিদিনই তো কাঁদে। কাঁদবে না কাঁদবে না ভেবেও কাঁদে। প্রতিটি কান্নাকে আলাদা করা গেলে খুব ভাল হত। তাহলে কাউকে কাঁদতে দেখলে জিগ্যেস করতে হত না; এই! কী হয়েছে তোমার!
৩ - সব কিছুর একটা নিয়ম আছে। চা খেতে হবে ওয়ান টাইম গ্লাসে করে। এতে চায়ের আদ্রতা হাতে লেগে থাকে। চা শুধু চুমুকেই আনন্দ না; ধরে রাখাতেও আনন্দ আছে।
বৃষ্টি দেখতে হয় বৃষ্টিতে না ভিজে। ভিজে গেলেই তুমি বৃষ্টির অংশ হয়ে যাবে। নিজেকে দেখার কিছু নেই।
এবং বৃষ্টিতে ভিজতে হয় চোখ বন্ধ করে। নিজেকে অনেকটা গাছ বানিয়ে ফেলতে হবে। সব থকে ভাল হয় হিজল গাছ। হিজল গাছ বড় বৃষ্টি পাগল হয়।
৪- পৃথিবীতে কোন মানুষই আসলে হারায় না। কোথাও না কোথাও ঠিকই থাকে। শুধু একসময় আর খুঁজে পাওয়া যায় না।
৫ – বিলাস বহুল স্টল গুলোতে মেয়েদের পণ্য হিসেবে রাখা হচ্ছে। এদের কাজ লাল হলুদ মেকাপ মেরে ক্রেতার সাথে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলা। কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম এই সব মেয়েদের সেলারি আবার একেক জনের একেক রকম। ফর্সা মেয়েদের এক রেইট। কালো মেয়েদের কিছুটা কম। পাবলিক কালো খায় না।
নারীদেরকে এগিয়ে আসতে হবে যোগ্যতায়। কোন বিশেষ ‘নারী’ কোটায় না।
৬ - বাঙালি মেয়েদের মুগ্ধ হওয়ার ক্ষমতা খুব তীব্র। সামান্য কিছুতেই এরা ভরকে যায়। তারপর তাদের প্রধান কাজ হল রাত দুটা বাজে ফোন করে জিজ্ঞেস করা, কার সাথে কথা বলছ।
আমি বেশ আগ্রহ নিয়ে আমার প্রেমিকাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেই। এদের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল প্রেমিকার কথা শুনে এরা পিছপা হয়না। আরও বেশি আগ্রহ নিয়ে অধিকার প্রয়োগ করার চেষ্টা করে।
প্রথম ধাপে আছে ‘তুমি আর সিগারেট খাবে না।‘’ আমি বেশ আগ্রহ নিয়ে বলি, মাঝে মাঝে মদ খাওয়ার অভ্যাস আছে। এবারো এরা পিছপা হয়না। এদের বৈশিষ্ট্য হল যত বাঁধা পাবে তত সামনে আগাবে।
৭ – প্রিয় রঙ বলে আসলে কিছু নেই। বিয়ের কনের কাছে লাল শাড়ি ভাল লাগলেও লাল রক্ত ভাল লাগবে না। লাল শাড়ি স্বপ্নের প্রতীক হলেও লাল রক্ত ভয়ের প্রতীক।
হয়ত কোন দোকানে গিয়ে হলুদ টিশার্ট পছন্দ করলেন কিন্তু গাড়ি কেনার সময় এই রঙটাই অসহ্য লাগবে। প্রিয় রঙের ঝামেলা থেকে বাঁচতে অনেকেই কালো রঙ বেছে নেয়।
তবে তার ঘরের দেয়ালে এই রঙ লাগাতে বললে অবশ্যই সে নিষেধ করবে। প্রিয় রঙ বলে আসলেই কিছু নেই।
ব্যাপারটি এক ধরনের ক্ষেত্র বিশেষ। ভিন্ন ভিন্ন বস্তু আপনার ভিন্ন ভিন্ন রঙে ভাল লাগছে।
আমার ধারণা সময় বলেও আসলে কিছু নেই। পুরো ব্যাপারটি এক ধরনের আপেক্ষিক। মানুষ নিজেদের সুবিধার জন্য সময় সৃষ্টি করেছে। সূর্য উঠেও না... নামেও না। আমরাই সূর্যের চারদিকে ঘুরি।
৮ – বাঙালি চেনার সব থেকে সহজ উপায় তাকে রাগিয়ে দেয়া। রেগে গেলে তারা এই দুটি বাক্য অবশ্যই ব্যাবহার করবে।
‘ তুই আমাকে চিনোস?’
‘ তুই জানোস আমি কে?’
১/ এলকোহল
২/ নারী
দুটির মূল্যই আবার ব্র্যান্ড অনুযায়ী উঠা নামা করে।
২- আচ্ছা কান্না দিবস বলে কোন দিবস থাকলে কেমন হত? সেদিন মানুষ পুরনো অসুখের কথা ভেবে কাঁদবে। সমস্যা হল আয়োজন করে কাঁদা যায় না। যারা কাঁদার তারা প্রতিদিনই তো কাঁদে। কাঁদবে না কাঁদবে না ভেবেও কাঁদে। প্রতিটি কান্নাকে আলাদা করা গেলে খুব ভাল হত। তাহলে কাউকে কাঁদতে দেখলে জিগ্যেস করতে হত না; এই! কী হয়েছে তোমার!
৩ - সব কিছুর একটা নিয়ম আছে। চা খেতে হবে ওয়ান টাইম গ্লাসে করে। এতে চায়ের আদ্রতা হাতে লেগে থাকে। চা শুধু চুমুকেই আনন্দ না; ধরে রাখাতেও আনন্দ আছে।
বৃষ্টি দেখতে হয় বৃষ্টিতে না ভিজে। ভিজে গেলেই তুমি বৃষ্টির অংশ হয়ে যাবে। নিজেকে দেখার কিছু নেই।
এবং বৃষ্টিতে ভিজতে হয় চোখ বন্ধ করে। নিজেকে অনেকটা গাছ বানিয়ে ফেলতে হবে। সব থকে ভাল হয় হিজল গাছ। হিজল গাছ বড় বৃষ্টি পাগল হয়।
৪- পৃথিবীতে কোন মানুষই আসলে হারায় না। কোথাও না কোথাও ঠিকই থাকে। শুধু একসময় আর খুঁজে পাওয়া যায় না।
৫ – বিলাস বহুল স্টল গুলোতে মেয়েদের পণ্য হিসেবে রাখা হচ্ছে। এদের কাজ লাল হলুদ মেকাপ মেরে ক্রেতার সাথে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলা। কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম এই সব মেয়েদের সেলারি আবার একেক জনের একেক রকম। ফর্সা মেয়েদের এক রেইট। কালো মেয়েদের কিছুটা কম। পাবলিক কালো খায় না।
নারীদেরকে এগিয়ে আসতে হবে যোগ্যতায়। কোন বিশেষ ‘নারী’ কোটায় না।
৬ - বাঙালি মেয়েদের মুগ্ধ হওয়ার ক্ষমতা খুব তীব্র। সামান্য কিছুতেই এরা ভরকে যায়। তারপর তাদের প্রধান কাজ হল রাত দুটা বাজে ফোন করে জিজ্ঞেস করা, কার সাথে কথা বলছ।
আমি বেশ আগ্রহ নিয়ে আমার প্রেমিকাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেই। এদের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল প্রেমিকার কথা শুনে এরা পিছপা হয়না। আরও বেশি আগ্রহ নিয়ে অধিকার প্রয়োগ করার চেষ্টা করে।
প্রথম ধাপে আছে ‘তুমি আর সিগারেট খাবে না।‘’ আমি বেশ আগ্রহ নিয়ে বলি, মাঝে মাঝে মদ খাওয়ার অভ্যাস আছে। এবারো এরা পিছপা হয়না। এদের বৈশিষ্ট্য হল যত বাঁধা পাবে তত সামনে আগাবে।
৭ – প্রিয় রঙ বলে আসলে কিছু নেই। বিয়ের কনের কাছে লাল শাড়ি ভাল লাগলেও লাল রক্ত ভাল লাগবে না। লাল শাড়ি স্বপ্নের প্রতীক হলেও লাল রক্ত ভয়ের প্রতীক।
হয়ত কোন দোকানে গিয়ে হলুদ টিশার্ট পছন্দ করলেন কিন্তু গাড়ি কেনার সময় এই রঙটাই অসহ্য লাগবে। প্রিয় রঙের ঝামেলা থেকে বাঁচতে অনেকেই কালো রঙ বেছে নেয়।
তবে তার ঘরের দেয়ালে এই রঙ লাগাতে বললে অবশ্যই সে নিষেধ করবে। প্রিয় রঙ বলে আসলেই কিছু নেই।
ব্যাপারটি এক ধরনের ক্ষেত্র বিশেষ। ভিন্ন ভিন্ন বস্তু আপনার ভিন্ন ভিন্ন রঙে ভাল লাগছে।
আমার ধারণা সময় বলেও আসলে কিছু নেই। পুরো ব্যাপারটি এক ধরনের আপেক্ষিক। মানুষ নিজেদের সুবিধার জন্য সময় সৃষ্টি করেছে। সূর্য উঠেও না... নামেও না। আমরাই সূর্যের চারদিকে ঘুরি।
৮ – বাঙালি চেনার সব থেকে সহজ উপায় তাকে রাগিয়ে দেয়া। রেগে গেলে তারা এই দুটি বাক্য অবশ্যই ব্যাবহার করবে।
‘ তুই আমাকে চিনোস?’
‘ তুই জানোস আমি কে?’
No comments:
Post a Comment