Tuesday, 31 October 2017

বাংলাদেশের ২০জন রাষ্ট্রপতির নাম ও তাদের মেয়াদাকাল। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।



বাংলাদেশের ২০জন রাষ্ট্রপতির নাম ও তাদের মেয়াদাকাল। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।

১। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানমেয়াদ: ১১ইএপ্রিল ১৯৭১ইং থেকে ১২ই জানুয়ারী ১৯৭২ইং পর্যন্ত (আওয়ামী লীগ) 
২। সৈয়দ নজরুল ইসলাম (অস্থায়ী)মেয়াদ: ১১ ই এপ্রিল ১৯৭১ইং হতে ১০ই জানুয়ারী ১৯৭২ইং পর্যন্ত (আওয়ামী লীগ)
৩। বিচারপতি আবু সাইদ চৌধুরী মেয়াদ: ১২ইং জানুয়ারী ১৯৭২ ইং থেকে ২৪শে ডিসেম্বর ১৯৭৩ইং পর্যন্ত (আওয়ামী লীগ)
৪। মোহম্মদ মোহম্মদ উল্লাহ ।মেয়াদ: ২৪শে ডিসেম্বর ১৯৭৩ইং থেকে ২৫শে জানুয়ারী ১৯৭৫ ইং পর্যন্ত (আওয়ামী লীগ)
৫। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানমেয়াদ: ২৫শে জানুয়ারী ১৯৭৫ইং থেকে ১৫ই আগষ্ট ১৯৭৫ইং পর্যন্ত (আওয়ামী লীগ)
৬। খন্দকার মোশতাক আহম্মদমেয়াদ: ১৫ ই আগষ্ট ১৯৭৫ইং থেকে ৬ই নভেম্বর ১৯৭৫ ইং পর্যন্ত (আওয়ামী লীগ)
৭। বিচারপতি আবু সাদাত মোহম্মদ সায়েম ।মেয়াদ: ৬ই নভেম্বর ১৯৭৫ইং থেকে ২১শে এপ্রিল ১৯৭৭ইং পর্যন্ত।
৮। মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ।মেয়াদ: ২১শে এপ্রিল ১৯৭৭ ইং থেকে ৩০শে মে ১৯৮১ইং পর্যন্ত।(বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল)
৯। বিারপতি আব্দুস সাত্তার (অস্থায়ী)মেয়াদ: ৩০শে মে ১৯৮১ইং থেকে ২৪শে মার্চ ১৯৮২ইং পর্যন্ত ।(বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল)
১০। হুসেইন মোহাম্মাদ এরশাদ ।মেয়াদ: ২৪শে মার্চ ১৯৮২ইং থেকে ২৭শে মার্চ ১৯৮২ ইং পর্যন্ত। (জাতীয় পার্টি)
১১। বিচারপতি এ.এফ.এম আহসান উদ্দিন চৌধুরীমেয়াদ: ২৭শে মার্চ ১৯৮২ ইং থেকে ১১ই ডিসেম্বর ১৯৮৩ইং পর্যন্ত (জাতীয় পার্টি)
১২। হুসেইন মোহাম্মাদ এরশাদ ।মেয়াদ: ১১ই ডিসেম্বর ১৯৮৩ইং থেকে ৬ ডিসেম্বর ১৯৯০ ইং পর্যন্ত (জাতীয় পার্টি)
১৩। বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ (অস্থায়ী)মেয়াদ: ৬ ডিসেম্বর ১৯৯০ ইং থেকে ১০ই অক্টোবর ১৯৯১ ইং পর্যন্ত (নির্দলীয়,তত্বাবধায়ক সরকার প্রধান)
১৪। বিচারপতি আবদুর রহমান বিশ্বাস মেয়াদ: ১০ই অক্টোবর ১৯৯১ ইং থেকে ৯ই অক্টোবর ১৯৯৬ইং পর্যন্ত (বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল)
১৫। বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহম্মদ । মেয়াদ: ৯ই অক্টোবর ১৯৯৬ইং থেকে ১৪ই ডিসেম্বর ২০০১ইং পর্যন্ত (আওয়ামী লীগ কর্তৃক নির্বাচিত)
১৬। অধ্যাপক এ. কিউ. এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী । মেয়াদ: ১৪ই ডিসেম্বর ২০০১ইং থেকে ২১শে জুন ২০০২ ইং পর্যন্ত (বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল)
১৭। ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার ।মেয়াদ: ২১শে জুন ২০০২ ইং থেকে ৬ই সেপ্টেম্বর ২০০২ পর্যন্ত (বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল)

১৮। অধ্যাপক ইয়াজ উদ্দিন আহমেদ ।মেয়াদ: ৬ই সেপ্টেম্বর ২০০২ থেকে ১২ই ফেব্রুয়ারী ২০০৯ ইং পর্যন্ত (বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল)
১৯। অ্যাডভোকেট জিল্লুর রহমান ।মেয়াদ: ১২ই ফেব্রুয়ারী ২০০৯ ইং থেকে ২০ মার্চ ২০১৩ ইং পর্যন্ত (আওয়ামী লীগ, মাহামান্য রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান সে বছরের ২০ মার্চ বিকেল ৪টা ৪৭ মিনিটে সিঙ্গাপুরের এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন )
২০। এ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ মেয়াদ: ২০ মার্চ ২০১৩ইং থেকে (আওয়ামী লীগ)

জীবন সবার কাছে ধরা দেয় না। এই পৃথিবীতে তোমার জন্ম হয়েছে ? ব্যাস ! তুমি সার্থক !



মানুষটা হতাশাগ্রস্ত ! তার পকেটে টাকা নেই। কিছু টাকা দরকার।
আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কত টাকা ?
' হাজার ত্রিশ'
' এর পর আর কোন অভাব থাকবে না ? চিন্তা ভাবনা করে বল'
' ভাই লাখ তিনেক টাকা হইলে জীবনে আর কিছু লাগবে না'
' যাদের লাখ তিনেক টাকা আছে তাদের কী অভাব নেই?
মানুষ গুলো হতাশাগ্রস্ত। তাদের টাকা দরকার। কিছু টাকা দরকার। অনেক টাকা দরকার। আপাতত দরকার। আরজেন্ট নিডেড।
এই হতাশাগ্রস্ততা উপেক্ষা করার শক্তি আমার নেই। কেউ যদি তার টিউশন ফী দিতে না পারার যন্ত্রণায় ভুগে তাকে আমি দু লাইন মোটিভেশনের কথা বললে সে শান্ত হবে না। পৃথিবীটা এমন যে এখানে সুন্দর ভাবে বেঁচে থাকার জন্য টাকার দরকার আছে এবং সেটা যোগাড় না হলে কপালে দুঃখ আছে। এই সত্যটা উপেক্ষা করার সামর্থ্য আমার নেই। তবে এটাই এক মাত্র সত্য না। সত্যের ভেতরেও সত্য আছে।
যে মানুষটি আমাকে লাখ তিনেক টাকার কথা বলেছিল আমি তার কিডনির বিনিময়ে সেই টাকা দেবার ইচ্ছে জানালাম। সে আমার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিল।
আমি বললাম, পঞ্চাশ লাখ টাকা দিব যদি তোমার দুটি পা কেটে আমাকে দিয়ে দাও। তুমি এই টাকা দিয়ে গাড়ি কিনতে পারবে। চলাচলের জন্য পায়ের দরকার হবে না। মানুষটা আমাকে আবার ফিরিয়ে দিল।
আমি বললাম, পঞ্চাশ লাখ টাকা দিব যদি তোমার দুটি হাত কেটে আমাকে দিয়ে দাও। তোমার কাছে এত টাকা থাকলে নিজ হাতে কিছু করতেই হবে না। দুজন নার্স রেখে দিও। সে এবারও আমার প্রস্তাবে রাজি হল না।
আমি তার দুটি চোখের বিনিময়ে এক কোটি টাকা দেবার প্রস্তাব করেও তাকে রাজি করাতে পারলাম না।
আমরা অল্প কটা টাকা না পেয়ে হতাশায় ভুগি অথচ এর চাইতে শত শত কোটি টাকা মূল্যের জিনিসপত্র আমাদের শরীরের সাথে ফিট করা আছে। পৃথিবীর সব টাকার বিনিময়ে আমাদের এই জীবনটা দিতে হলে আমরা একটুও চিন্তা না করে সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিতাম।
অর্থাৎ, আমাদের সাথে ইতিমধ্যেই এমন একটা কিছু আছে যেটার মূল্য পৃথিবী থেকেও বেশি। আমরা কেন কয়টা টাকার জন্য জীবনকে ব্যর্থ করে তুলব ? জীবনটা এত সুন্দর যে একে তুমি কিছুতেই ব্যর্থ করে তুলতে পারবে না। জীবন সবার কাছে ধরা দেয় না।
এই পৃথিবীতে তোমার জন্ম হয়েছে ? ব্যাস ! তুমি সার্থক !

Monday, 30 October 2017

কিভাবে প্রেমটা পরিণত হচ্ছে মায়ায়! একটু একটু করে!



অনেক সময় আমরা না বুঝেই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ি। কিছুদিন কথা বলে ভাল লাগা থেকেই। এটা এক ধরনের ঘোর। প্রত্যেকের জীবনে এই ঘোর টা আসে।
হঠাৎ এক বৃষ্টির রাতে রিক্সার হুড তুলে কেউ একজন চলে যাচ্ছে; মুহূর্তের জন্য মনে হবে - এই মানুষটিকেই তো আমি খুঁজছি।
কিছুদিন কথা হলেই মনে হবে তাকে না পেলে বেঁচে থাকার কোনই মানে হয় না। পুরো ব্যাপারটি ঘটে সেরোটোনিন নামে এক ধরনের রাসায়নিক উপাদানের কারণে।
এটি মানুষকে এক অর্থে বিভ্রমে নিয়ে যায়।
আমরা আসলে ঠিক কাকে খুঁজি আমরা জানি না। খুব সুন্দরের প্রতি অনেকের খুব আকর্ষণ। তবে যত সুন্দর দৃশ্যই হোক এক সময় চোখ সয়ে যায়। ট্রেনে উঠার পর দেখবেন প্রথম দিকে সবাই খুব আগ্রহ নিয়ে জানালা ধরে তাকিয়ে থাকে।
......খাল বিল... চিল...হাডুডু চাঁদ... তবুও এক সময় একঘেয়ামি চলে আসে। জানালা লাগিয়ে ঘুমানোর চেষ্টা।
মানুষের খুব খারাপ সময় কোন বিপরীত লিঙ্গ কাছে এসে দাঁড়ালে সে প্রবল আবেগে চলে যায়। সেই বিশেষ মুহূর্তে তার এক ধরনের আবেগ জন্ম নেয়।
সেই মুহূর্ত আর জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত এক বিষয় না; এই ব্যাপারটা অনেকেই বুঝতে পারে না।
অনেক ক্ষেত্রে দেখবেন কারো ব্রেকাপ হলে তার খুব কাছের কোন বিপরীত লিঙ্গের বন্ধু তাকে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে এবং কীভাবে কীভাবে যেন তার সাথেই সম্পর্কে জড়িয়ে যাচ্ছে।
এই ব্যাপারগুলো সাধারণত এইসব কারণে ঘটে।
অনেক সময় আমরা না বুঝেই সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ি। এটা খুব বিপদজনক। এক সময় সে টের পায় সে কিছু বোধ করছে না; তবু ছেড়ে আসতে পারে না।
নেহাত কিছু প্রতিশ্রুতির ভয়ে।
পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ একই ছাদের নিচে জীবন কাটিয়ে দিচ্ছে শুধু মাত্র প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার জন্য।
এর পর অনেক কিছুই হতে পারে। যদি সে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখে তবে সে প্রথমে নিজেকে ঠকায় এবং একই সাথে তার কাছের মানুষটিকেও।
...বছরের পর বছর মানুষ অভিনয় করতে পারে না। এক সময় আর বলা হয় না চল ছাদে যাই। আজ তোমাকে কী যে খুব সুন্দর লাগছে!
বেশির ভাগ সম্পর্কে এক সময় প্রেম থাকে না। মায়া চলে আসে। সম্পর্ক টিকে থাকার জন্য দুটি হরমোন খুব বড় ভূমিকা রাখে।
... একটি ভাসোপ্রেসিন, অন্যটি অক্সিটোসিন। এই দুই হরমোন এক ধরনের বন্ধন তৈরি করে। মানুষ জালে আটকা পড়ে।
পুরো ব্যাপারটি ঘটে সূক্ষ্ম ভাবে। অনেক বছর পর আপনাকে কেউ দেখলে অবাক হয়ে বলে আরে তোমার চেহারা তো অনেক বদলে গেছে... অথচ রোজ কত বার আপনে আয়নার সামনে দাড়িয়ে থেকেও এই ব্যাপারটি ধরতে পারেন নি।
...আপনি টের ই পান নি; কীভাবে কৈশোরের মুখ টা একদিন বৃদ্ধ হয়ে যাচ্ছে... একদিন একদিন করে...
একই ভাবে টের পাবেন না; কিভাবে প্রেমটা পরিণত হচ্ছে মায়ায়! একটু একটু করে!
???


আমি সব সহ্য করতে পারি। শুধু মানুষের এই চোখ রাঙ্গানোটা সহ্য করতে পারি না।।



তুমি যখন আমার হাতটা ধরেছিলে আমার মনে হয়েছিল এর আগে পৃথিবীর কোন মানুষ আমার হাতটা ধরে নি। অনেকেই স্পর্শ করেছিল; ধরে রাখেনি কেউ। কেউ না।
তুমি যখন প্রথম আমার দিকে তাকিয়েছিলে আমার মনে হয়েছিল প্রথমবারের মত পৃথিবীর কোন মানুষ আমার দিকে তাকিয়েছে ! এর আগে অনেকেই আমাকে 'দেখেছিল' ; এরা কেউ কখনো 'তাকায়' নি। একদম না।
তুমি যখন হাত নাড়িয়ে কথা বলতে আমার সত্যি সত্যি মনে হয়েছিল এই প্রথমবারের মত একটা মানুষ আমাকে কিছু একটা বলছে। এর আগে অনেকেই আমাকে অনেক 'কথা বলেছিল'; এরা কেউ কখনো কোন ' কথা দেয়' নি।
তুমি আমার কাছে এসে অর্ধেক ইচ্ছে পূর্ণ করে দিলে। বাকি অর্ধেকটা ছিল তোমাকে পাওয়া। সেটা আর হল না। হওয়ার অবশ্য কথাও না। বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন ঠিকই বলেছেন।
'' মানুষের অর্ধেক ইচ্ছা পুর্ণ হলে তার সমস্যা দ্বিগুণ হবে ''
তুমি চলে যাবার পর আমার অবস্থা ঠিক তাই হল। এর আগে পৃথিবীর কোন মানুষ আমার হাত ধরে কিছুক্ষণ রেখে সেটা আবার ছেড়ে দেয় নি।
এর আগে পৃথিবীর কোন চোখ আমার দিকে তাকায় নি এটা যেমন সত্যি তেমনি এটাও সত্যি যে দুটি মাত্র চোখ আমার দিকে তাকিয়েছিল সেই দুটি চোখকেই আমি চোখ রাঙ্গাতে দেখেছি। আমি সব সহ্য করতে পারি। শুধু মানুষের এই চোখ রাঙ্গানোটা সহ্য করতে পারি না।।

অভিশপ্ত রজনী

  মৃত মেয়েটিকে ধর্ষণ করার সময় মেয়েটি যে জীবিত হয়ে ওঠে সেটা খেয়াল করেনি নেশাগ্রস্ত অবস্থায় কাব্য।ধবধবে সাদা চামড়ার মেয়েটিকে ভোগ করার...