মানুষটার সাথে যখন তোমার কথা বলার কোন সুযোগ ছিল না; তখন মনে হত কোনভাবে
একটা আষাঢ়ের রাতে চুপচাপ পাশে নিয়ে বসে থাকতে পারলেই হয়। শুধু যখন
বিলবোর্ডের উপর একটা পাখি এসে বসবে একটু চোখের দিকে তাকাতে পারলেই জীবনে আর কিছু লাগে না।
একটু যখন কথা বলতে শুরু করবে মনে হবে ! কী আশ্চর্য; এই মানুষটা সত্যি সত্যি তোমার কথা শুনছে ! একটা দুখীদুখী জীবনের কথা বলে ফেলতে পারলে পৃথিবীটা সার্থক। চা ফুরিয়ে যাবে... সন্ধ্যা কেটে যাবে... আরও নতুন নতুন কথা বলতে ইচ্ছে করবে। প্রচণ্ড অপমানের কথা; একা রাস্তা পার হবার কথা; জীবনটা এক গ্লাস পেপসি খেতে খেতে বলে ফেলতে পারলে আর কিছু লাগে না...
তুমি যখন বুকের ভেতর থেকে শব্দ করে একটা দুটা বাক্য বলার সুযোগ পেয়ে যাবে তখন একদিন মানুষটাকে একটু করে আঙুল ধরে ছুঁইতে ইচ্ছে করবে। মানুষটাকে আগা গোড়া অনুভব করার জন্য একটুখানি হাত ধরে বসে থাকার প্রয়োজনটা তুমি কাউকেই বোঝাতে পারবে না। এক চিমটি স্পর্শ করার সুযোগ দিলেই টের পাবে তাহার চামড়ার ভেতরের রক্ত সঞ্চালন হচ্ছে ! আহা !
তুমি যখন রোজ স্পর্শ করার সুযোগ পেয়ে যাবে তখন শুধু আঙুল না; আরও অনেক কিছু ছুঁইতে ইচ্ছে করবে। তুমি যখন অনেক কিছু স্পর্শ করার অধিকার পেয়ে যাবে তখন একদিন তোমার অবাধ্য ইচ্ছে গুলো চাইবে স্পর্শকাতর কিছু। তুমি হয়ত সংকীর্ণতায় জানাতে পারবে না; কিন্তু এই ইচ্ছেটা তোমাকে শান্তি দিবে না।
এখন মানুষটা তোমার একটা দুটা কথা শুনলেই তোমার দাবি ফুরিয়ে যায় না।
তোমার আগাগোড়া মানুষটাকে চাই। তার জন্মই হয়েছে তোমার জন্য। তোমরা এক সাথে যৌবন পার করে বুড়ো বুড়ি হয়ে হসপিটালে একজন অন্যজনের বুকে মাথা রেখে মরে যাবে। এটাই জীবন। এর বাইরে কিছু জীবন না। ভাবা যায় না।
মানুষটার প্রতি তোমার সব সময়ই একটা চাইবার কিছু ছিল। সে যখন তোমার দিকে মুখ ফিরিয়েও তাকাতো না; তখন সে একটু তাকালেই পৃথিবীটা সুন্দর। যখন একটু তাকিয়েই চলে যেত মনে হত একটা দুটা কথা বলতে পারলে আর কিছু চাই না। তোমার এই চাইবার রোগটা শেষ করবার জন্য সম্পূর্ণ মানুষটাকে দরকার ছিল।
তুমি যখন সত্যি সত্যি মানুষটাকে পেয়ে যাবে তখন তোমার আর কিছু চাইবার নাই। হাত ধরে আর চামড়ার ভেতরের রক্ত সঞ্চালন টের পাওয়া যায় না।
মানুষটাকে একটা ঝড়ের মত মনে হবে। ঝড় থেমে গেলেই সব শান্ত হয়ে যায়। একটা ভুলেও কোন দমকা বাতাস আসে না।
মানুষটার কাছ থেকে পাবার আর কিছু নেই; এই বোধটা মানুষটার প্রতি আগ্রহ মাটিতে নামিয়ে দিবে। আগ্রহ শুন্য মানুষটাকে আগের মত আর যত্ন নেয়া হয় না। দেখবে ঘনঘন সমুদ্রে পাড়ে যাবার গল্প গুলো বিয়ের প্রথম কিছু বছরেই হয়। দেখবে হাত দিয়ে খাইয়ে দেবার গল্পটা একুশ বছরের মেয়েটির সাথেই হয়। চল্লিশ বছরের বয়স্ক পুরাতন মানুষটার সাথে না। ইচ্ছে করে না; নিজের অজান্তেই মানুষটা এক সময় গুরুত্বহীন হয়ে যায়।
এখানে একটা মজার ব্যাপার আছে। কেউ কেউ আছে যারা সব সময়ই একি পরিমাণ এটেনশন চায়। তোমাকে তাকে অবহেলা করার সুযোগ দিবে না। কেঁদে কেঁদে অভিমান অভিমানে সত্যি সত্যি চলে যাবে।
মানুষটা যখন চলে যাবে। তুমি চাইলেই কথা বলতে পারবে না এই ব্যাপারটি তার সাথে কথা বলার ইচ্ছেটা বাড়িয়ে দিবে। যোগাযোগ হবে না। চাইলেই পাশে বসিয়ে চুমো খাওয়া যাবে না এই ব্যাপারটি রাতে কষ্ট দেবে তোমাকে। তখন আবার মানুষটার প্রতি তোমার আগ্রহ প্রথম দিকের মত বেড়ে যাবে। মনে হবে এই মানুষটার সাথে একটা দুখীদুখী জীবনের কথা বলতে না পারলে জীবনে আর আছে কী !
সম্পর্ক গুলো আসলে অদ্ভুদ ! একটা মানুষকে সম্পূর্ণ পেয়ে গেলে চাইবার আর কিছু থাকে না। চাইবার না থাকলে আগ্রহ থাকে না। অবহেলিত হয়ে মানুষটা চলে গেলে আবার দরকার হয় মানুষটাকে। সব ছারখার লাগে রাতে। তখন আর কিছু করার থাকে না।
জীবন সবাইকে একবারই সুযোগ দেয়। দ্বিতীয় তৃতীয় চতুর্থ বলে কিছু নেই।
একটু যখন কথা বলতে শুরু করবে মনে হবে ! কী আশ্চর্য; এই মানুষটা সত্যি সত্যি তোমার কথা শুনছে ! একটা দুখীদুখী জীবনের কথা বলে ফেলতে পারলে পৃথিবীটা সার্থক। চা ফুরিয়ে যাবে... সন্ধ্যা কেটে যাবে... আরও নতুন নতুন কথা বলতে ইচ্ছে করবে। প্রচণ্ড অপমানের কথা; একা রাস্তা পার হবার কথা; জীবনটা এক গ্লাস পেপসি খেতে খেতে বলে ফেলতে পারলে আর কিছু লাগে না...
তুমি যখন বুকের ভেতর থেকে শব্দ করে একটা দুটা বাক্য বলার সুযোগ পেয়ে যাবে তখন একদিন মানুষটাকে একটু করে আঙুল ধরে ছুঁইতে ইচ্ছে করবে। মানুষটাকে আগা গোড়া অনুভব করার জন্য একটুখানি হাত ধরে বসে থাকার প্রয়োজনটা তুমি কাউকেই বোঝাতে পারবে না। এক চিমটি স্পর্শ করার সুযোগ দিলেই টের পাবে তাহার চামড়ার ভেতরের রক্ত সঞ্চালন হচ্ছে ! আহা !
তুমি যখন রোজ স্পর্শ করার সুযোগ পেয়ে যাবে তখন শুধু আঙুল না; আরও অনেক কিছু ছুঁইতে ইচ্ছে করবে। তুমি যখন অনেক কিছু স্পর্শ করার অধিকার পেয়ে যাবে তখন একদিন তোমার অবাধ্য ইচ্ছে গুলো চাইবে স্পর্শকাতর কিছু। তুমি হয়ত সংকীর্ণতায় জানাতে পারবে না; কিন্তু এই ইচ্ছেটা তোমাকে শান্তি দিবে না।
এখন মানুষটা তোমার একটা দুটা কথা শুনলেই তোমার দাবি ফুরিয়ে যায় না।
তোমার আগাগোড়া মানুষটাকে চাই। তার জন্মই হয়েছে তোমার জন্য। তোমরা এক সাথে যৌবন পার করে বুড়ো বুড়ি হয়ে হসপিটালে একজন অন্যজনের বুকে মাথা রেখে মরে যাবে। এটাই জীবন। এর বাইরে কিছু জীবন না। ভাবা যায় না।
মানুষটার প্রতি তোমার সব সময়ই একটা চাইবার কিছু ছিল। সে যখন তোমার দিকে মুখ ফিরিয়েও তাকাতো না; তখন সে একটু তাকালেই পৃথিবীটা সুন্দর। যখন একটু তাকিয়েই চলে যেত মনে হত একটা দুটা কথা বলতে পারলে আর কিছু চাই না। তোমার এই চাইবার রোগটা শেষ করবার জন্য সম্পূর্ণ মানুষটাকে দরকার ছিল।
তুমি যখন সত্যি সত্যি মানুষটাকে পেয়ে যাবে তখন তোমার আর কিছু চাইবার নাই। হাত ধরে আর চামড়ার ভেতরের রক্ত সঞ্চালন টের পাওয়া যায় না।
মানুষটাকে একটা ঝড়ের মত মনে হবে। ঝড় থেমে গেলেই সব শান্ত হয়ে যায়। একটা ভুলেও কোন দমকা বাতাস আসে না।
মানুষটার কাছ থেকে পাবার আর কিছু নেই; এই বোধটা মানুষটার প্রতি আগ্রহ মাটিতে নামিয়ে দিবে। আগ্রহ শুন্য মানুষটাকে আগের মত আর যত্ন নেয়া হয় না। দেখবে ঘনঘন সমুদ্রে পাড়ে যাবার গল্প গুলো বিয়ের প্রথম কিছু বছরেই হয়। দেখবে হাত দিয়ে খাইয়ে দেবার গল্পটা একুশ বছরের মেয়েটির সাথেই হয়। চল্লিশ বছরের বয়স্ক পুরাতন মানুষটার সাথে না। ইচ্ছে করে না; নিজের অজান্তেই মানুষটা এক সময় গুরুত্বহীন হয়ে যায়।
এখানে একটা মজার ব্যাপার আছে। কেউ কেউ আছে যারা সব সময়ই একি পরিমাণ এটেনশন চায়। তোমাকে তাকে অবহেলা করার সুযোগ দিবে না। কেঁদে কেঁদে অভিমান অভিমানে সত্যি সত্যি চলে যাবে।
মানুষটা যখন চলে যাবে। তুমি চাইলেই কথা বলতে পারবে না এই ব্যাপারটি তার সাথে কথা বলার ইচ্ছেটা বাড়িয়ে দিবে। যোগাযোগ হবে না। চাইলেই পাশে বসিয়ে চুমো খাওয়া যাবে না এই ব্যাপারটি রাতে কষ্ট দেবে তোমাকে। তখন আবার মানুষটার প্রতি তোমার আগ্রহ প্রথম দিকের মত বেড়ে যাবে। মনে হবে এই মানুষটার সাথে একটা দুখীদুখী জীবনের কথা বলতে না পারলে জীবনে আর আছে কী !
সম্পর্ক গুলো আসলে অদ্ভুদ ! একটা মানুষকে সম্পূর্ণ পেয়ে গেলে চাইবার আর কিছু থাকে না। চাইবার না থাকলে আগ্রহ থাকে না। অবহেলিত হয়ে মানুষটা চলে গেলে আবার দরকার হয় মানুষটাকে। সব ছারখার লাগে রাতে। তখন আর কিছু করার থাকে না।
জীবন সবাইকে একবারই সুযোগ দেয়। দ্বিতীয় তৃতীয় চতুর্থ বলে কিছু নেই।
১জা১২
No comments:
Post a Comment