আমরা যখন ছাদে উঠি সাধারণত দুটি কাজ প্রায় সময় করে থাকি।
১ – ছাদের শেষ মাথায় দাড়িয়ে নিচের দিকে তাকাই।
২ – মাথা তুলে আকাশের দিকে তাকাই।
যখন আমি নিচের দিকে তাকাই... একটা সময় মনে হয় এখান থেকে পরে গেলে আমার পরিণতি কেমন হতে পারে?
আমি কী থেথলিয়ে যাব? ভর্তা হয়ে যাব? আচ্ছা নিচে পড়ার সময় শুন্যে থাকার মুহূর্তে আমার চিন্তায় কী থাকবে? তখন যদি আমার পকেটের ফোন বেজে উঠে?
আমি কী সেই রিংটোন কানে শুনতে পাব?
ছাদে উঠে আমরা নিচের দিকে তাকানো ছাড়া আরেকটি কাজ করি... সেটা হল উপরের দিকে তাকানো ! আকাশ দেখার কিছু নেই... কোটি কোটি বছর ধরে একই ভিউ নিয়ে বসে আছে... আর কত দেখব !
যেদিন মানুষ জানবে আকাশের শেষ কোথায়; সেদিন থেকে আকাশ দেখার চ্যাপ্টার শেষ হবে... তার আগে না ।
আকাশ দেখে দেখে একটা পর্যায় আমরা ঈগল ...কবুতর হই... কিংবা জেট বিমান হতে চাই।
তাহলে ব্যাপারটা কী দাড়াল ? একদল মানুষ আছে যারা ছাদে উঠে নিজেকে উপর থেকে নিচে ফেলে থেতলে দেয়।
আরেক দল আছে যারা ছাদে আসে ঈগলের মত উড়ে বেড়াতে... সিডনী...প্যারিস ঘুরে সন্ধ্যায় বাসায় ফিরবে।
আপনি কিভাবে চিন্তা করবেন?? ব্যাপারটি আপনার হাতে । আপনি চাইলে সব কিছুতেই বিষণ্ণতা নিয়ে আসতে পারবেন; আবার চাইলেই খুব খারাপ সময়ের ভেতরেও স্বপ্ন দেখতে পারবেন।
স্বপ্ন দেখা খুব জরুরী... ৭১ এর খারাপ সময়ে যদি বাঙালি স্বাধীন বাংলার স্বপ্ন না দেখত তাহলে দেশটা আমাদের হত না...
আমাদের অবস্থা এখন ৭১ এর মত ভহাবহ না হলেও যথেষ্ট ভহাবহ... বাংলাদেশে মোট মানুষের সংখ্যা কত আমি জানি না...
হয় ১৬ কোটি’র ভেতরে অমানুষদের বাদ দিয়ে আমাদের হিসেব করতে হবে... নাহয় অমানুষ গুলোকে মানুষ বানাতে হবে।
একজন মানুষের রক্তের দরকার হলে; অন্য একজন মানুষ তাকে রক্ত দেয়...
একদিন হয়ত চিকিৎসা বিজ্ঞান অনেক এগিয়ে যাবে...
একজন মানুষের ‘বোধের’ দরকার হলে অন্য একজন মানুষ এসে কিছু সুস্থ বোধ দিয়ে যাবে... স্যালাইনে স্যালাইনে বোধ ট্র্যান্সফার হবে...
রক্তের চাইতে বোধের প্রয়োজন বেশি...
সেদিন কেউ জিজ্ঞাসা করলেই আমরা বলতে পারব ; বাংলাদেশে মানুষের মোট সংখ্যা কত!!!
১ – ছাদের শেষ মাথায় দাড়িয়ে নিচের দিকে তাকাই।
২ – মাথা তুলে আকাশের দিকে তাকাই।
যখন আমি নিচের দিকে তাকাই... একটা সময় মনে হয় এখান থেকে পরে গেলে আমার পরিণতি কেমন হতে পারে?
আমি কী থেথলিয়ে যাব? ভর্তা হয়ে যাব? আচ্ছা নিচে পড়ার সময় শুন্যে থাকার মুহূর্তে আমার চিন্তায় কী থাকবে? তখন যদি আমার পকেটের ফোন বেজে উঠে?
আমি কী সেই রিংটোন কানে শুনতে পাব?
ছাদে উঠে আমরা নিচের দিকে তাকানো ছাড়া আরেকটি কাজ করি... সেটা হল উপরের দিকে তাকানো ! আকাশ দেখার কিছু নেই... কোটি কোটি বছর ধরে একই ভিউ নিয়ে বসে আছে... আর কত দেখব !
যেদিন মানুষ জানবে আকাশের শেষ কোথায়; সেদিন থেকে আকাশ দেখার চ্যাপ্টার শেষ হবে... তার আগে না ।
আকাশ দেখে দেখে একটা পর্যায় আমরা ঈগল ...কবুতর হই... কিংবা জেট বিমান হতে চাই।
তাহলে ব্যাপারটা কী দাড়াল ? একদল মানুষ আছে যারা ছাদে উঠে নিজেকে উপর থেকে নিচে ফেলে থেতলে দেয়।
আরেক দল আছে যারা ছাদে আসে ঈগলের মত উড়ে বেড়াতে... সিডনী...প্যারিস ঘুরে সন্ধ্যায় বাসায় ফিরবে।
আপনি কিভাবে চিন্তা করবেন?? ব্যাপারটি আপনার হাতে । আপনি চাইলে সব কিছুতেই বিষণ্ণতা নিয়ে আসতে পারবেন; আবার চাইলেই খুব খারাপ সময়ের ভেতরেও স্বপ্ন দেখতে পারবেন।
স্বপ্ন দেখা খুব জরুরী... ৭১ এর খারাপ সময়ে যদি বাঙালি স্বাধীন বাংলার স্বপ্ন না দেখত তাহলে দেশটা আমাদের হত না...
আমাদের অবস্থা এখন ৭১ এর মত ভহাবহ না হলেও যথেষ্ট ভহাবহ... বাংলাদেশে মোট মানুষের সংখ্যা কত আমি জানি না...
হয় ১৬ কোটি’র ভেতরে অমানুষদের বাদ দিয়ে আমাদের হিসেব করতে হবে... নাহয় অমানুষ গুলোকে মানুষ বানাতে হবে।
একজন মানুষের রক্তের দরকার হলে; অন্য একজন মানুষ তাকে রক্ত দেয়...
একদিন হয়ত চিকিৎসা বিজ্ঞান অনেক এগিয়ে যাবে...
একজন মানুষের ‘বোধের’ দরকার হলে অন্য একজন মানুষ এসে কিছু সুস্থ বোধ দিয়ে যাবে... স্যালাইনে স্যালাইনে বোধ ট্র্যান্সফার হবে...
রক্তের চাইতে বোধের প্রয়োজন বেশি...
সেদিন কেউ জিজ্ঞাসা করলেই আমরা বলতে পারব ; বাংলাদেশে মানুষের মোট সংখ্যা কত!!!
No comments:
Post a Comment