তোমাকে রেখে যে মানুষটা চলে গেছে সে টুপ করে চলে যায় নি। টুপ করে চলে যাওয়া যায় না। একটু একটু করে চলে যেতে হয়।
এইমাত্র যে বাহু তোমাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদেছে, কেঁদে কেঁদেই আবার তোমাকে পাবার কথা মনে আসাতে হেসে দিয়েছে.. ভাবা যায় এই মানুষটাই তোমাকে রেখে চলে যাবে ? সে তোমাকে বাহুতে জড়িয়ে ঘণ্টা খানেক পর চলে যাবে না ; পরদিন অথবা তার পরের সপ্তাহেও না। সে হয়ত চলে যাবে মাস ছয়েক পর !!
তুমি হারিয়ে যাবে ভেবে জানালার ছিটকিনি লাগিয়ে কম ভলিউমে ডেনভার ছেড়ে মাথা ঝাঁকানো মানুষটা গান বন্ধ হয়ে যাবার পর তোমাকে রেখে চলে যাবে না। সে হয়ত আরও দুটি বর্ষা তোমার সাথে থাকবে।
বিকেলে তোমাকে চুলের পেছনে ধরে চুমো খেয়ে সন্ধায় কেউ চলে যাবে না। কিন্তু একদিন চলে যাবে!
মানুষ এভাবে টুপ করে চলে যায় না। একটু একটু করে চলে যায়। চলে যাবার পদযাত্রা ক্ষীণ।
অস্পষ্ট। চলে যাবার বীজ তার সাবকন্সাস মাইন্ডে অনেক অনেক আগে থেকেই ছিল। তুমি সেটা টের পাও নি। কে জানে ! হয়ত সেও না !
......কেউ যখন আমাদের চোখের সামনে থেকে একটু একটু দূরে যেতে থাকে আমরা সেটা দেখতে পাই। তার প্রতিটি পদযাত্রা তাকে কিছুক্ষণ আগের মুহূর্ত থেকে দূরে সরিয়ে দেয়।
তুমি যদি চুপচাপ দাড়িয়ে তার চলে যাবার দৃশ্য দেখো তাহলে দেখবে একসময় সে দূরে যেতে যেতে ছোট হয়ে আসছে। একসময় তোমার চোখের ভিউ থেকে সে হারিয়ে যাবে। তার অবয়ব শুন্যে মিলিয়ে যাবে।
......শুন্যে মিলিয়ে যাওয়া মানুষ গুলো টুপ করে হাওয়া হয়ে যায় না। অজস্র ছোট ছোট পদযাত্রা অসংখ্য ছোট ছোট রাগ অভিমান ক্ষোভ মানুষ গুলোকে একদিন হাওয়া করে দেয়।
তাকে বুঝতে না পারা এবং সে তোমাকে বুঝতে না পারা এই ব্যাপারটি যখন সামনে চলে আসে তখনই মানুষ চলে যাবার যাত্রা শুরু করে।
অবচেতন মন সব সময় বিকল্প আরেকজনকে খুঁজে বেড়ায় ! মনোবিজ্ঞানীদের মতে মেয়েদের চেয়ে সাধারণত ছেলেদের ক্ষেত্রে এই প্রবণতা বেশি থাকে। হয়ত সে যে চলে যাবে সেও জানে না। তুমিও না।
যদি এমন হয় তুমি তোমার অনেক কথা তাকে বলতে পারছো না ; তাহলে প্রায় নিশ্চিত থাকবে সেও তার অনেক কথা তোমাকে বলতে পারছে না।
এই সব কাছের মানুষ মানুষ গুলোকে ধরে রাখতে চাইলে একটু সময় দাও। তাকে বোঝার চেষ্টা কর। হয়ত সেও তোমার মত ভাল নেই রোগে ভুগছে ! ছোট ছোট রাগ অভিমান জমিয়ে রাখতে নেই।
একদিন তাকে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে নিয়ে যাও ! তাবু খাটিয়ে ক্যাম্প কর। মধ্যরাতে দেখবে দূর থেকে শিয়াল ডাকছে !! সে ভয় পেয়ে আরও সুন্দর হয়ে যাবে !
একদিন মধ্যরাতে ঘুম থেকে জাগিয়ে তাকে কাঁধের উপর নিয়ে বের হয়ে পড়। একটা টেলিস্কোপ নিয়ে নীলগিরি পাহাড়ে বসে দুধ চিনি বাড়িয়ে এক কাপ চা খেলেই লাইফের ডেফিনেশন বদলে যায় ! নভেম্বরের রাত গুলোতে আকাশ খুব পরিষ্কার থাকে। নক্ষত্র গুলোকে এত কাছে মনে হবে !! এত কাছে !!
লুঙ্গি কাছুনি দিয়ে একটা সুপারি গাছের উপর উঠে বাঁশ দিয়ে ধাক্কা দিলেই দেখবে নক্ষত্র খসে পরছে !
এইমাত্র যে বাহু তোমাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদেছে, কেঁদে কেঁদেই আবার তোমাকে পাবার কথা মনে আসাতে হেসে দিয়েছে.. ভাবা যায় এই মানুষটাই তোমাকে রেখে চলে যাবে ? সে তোমাকে বাহুতে জড়িয়ে ঘণ্টা খানেক পর চলে যাবে না ; পরদিন অথবা তার পরের সপ্তাহেও না। সে হয়ত চলে যাবে মাস ছয়েক পর !!
তুমি হারিয়ে যাবে ভেবে জানালার ছিটকিনি লাগিয়ে কম ভলিউমে ডেনভার ছেড়ে মাথা ঝাঁকানো মানুষটা গান বন্ধ হয়ে যাবার পর তোমাকে রেখে চলে যাবে না। সে হয়ত আরও দুটি বর্ষা তোমার সাথে থাকবে।
বিকেলে তোমাকে চুলের পেছনে ধরে চুমো খেয়ে সন্ধায় কেউ চলে যাবে না। কিন্তু একদিন চলে যাবে!
মানুষ এভাবে টুপ করে চলে যায় না। একটু একটু করে চলে যায়। চলে যাবার পদযাত্রা ক্ষীণ।
অস্পষ্ট। চলে যাবার বীজ তার সাবকন্সাস মাইন্ডে অনেক অনেক আগে থেকেই ছিল। তুমি সেটা টের পাও নি। কে জানে ! হয়ত সেও না !
......কেউ যখন আমাদের চোখের সামনে থেকে একটু একটু দূরে যেতে থাকে আমরা সেটা দেখতে পাই। তার প্রতিটি পদযাত্রা তাকে কিছুক্ষণ আগের মুহূর্ত থেকে দূরে সরিয়ে দেয়।
তুমি যদি চুপচাপ দাড়িয়ে তার চলে যাবার দৃশ্য দেখো তাহলে দেখবে একসময় সে দূরে যেতে যেতে ছোট হয়ে আসছে। একসময় তোমার চোখের ভিউ থেকে সে হারিয়ে যাবে। তার অবয়ব শুন্যে মিলিয়ে যাবে।
......শুন্যে মিলিয়ে যাওয়া মানুষ গুলো টুপ করে হাওয়া হয়ে যায় না। অজস্র ছোট ছোট পদযাত্রা অসংখ্য ছোট ছোট রাগ অভিমান ক্ষোভ মানুষ গুলোকে একদিন হাওয়া করে দেয়।
তাকে বুঝতে না পারা এবং সে তোমাকে বুঝতে না পারা এই ব্যাপারটি যখন সামনে চলে আসে তখনই মানুষ চলে যাবার যাত্রা শুরু করে।
অবচেতন মন সব সময় বিকল্প আরেকজনকে খুঁজে বেড়ায় ! মনোবিজ্ঞানীদের মতে মেয়েদের চেয়ে সাধারণত ছেলেদের ক্ষেত্রে এই প্রবণতা বেশি থাকে। হয়ত সে যে চলে যাবে সেও জানে না। তুমিও না।
যদি এমন হয় তুমি তোমার অনেক কথা তাকে বলতে পারছো না ; তাহলে প্রায় নিশ্চিত থাকবে সেও তার অনেক কথা তোমাকে বলতে পারছে না।
এই সব কাছের মানুষ মানুষ গুলোকে ধরে রাখতে চাইলে একটু সময় দাও। তাকে বোঝার চেষ্টা কর। হয়ত সেও তোমার মত ভাল নেই রোগে ভুগছে ! ছোট ছোট রাগ অভিমান জমিয়ে রাখতে নেই।
একদিন তাকে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে নিয়ে যাও ! তাবু খাটিয়ে ক্যাম্প কর। মধ্যরাতে দেখবে দূর থেকে শিয়াল ডাকছে !! সে ভয় পেয়ে আরও সুন্দর হয়ে যাবে !
একদিন মধ্যরাতে ঘুম থেকে জাগিয়ে তাকে কাঁধের উপর নিয়ে বের হয়ে পড়। একটা টেলিস্কোপ নিয়ে নীলগিরি পাহাড়ে বসে দুধ চিনি বাড়িয়ে এক কাপ চা খেলেই লাইফের ডেফিনেশন বদলে যায় ! নভেম্বরের রাত গুলোতে আকাশ খুব পরিষ্কার থাকে। নক্ষত্র গুলোকে এত কাছে মনে হবে !! এত কাছে !!
লুঙ্গি কাছুনি দিয়ে একটা সুপারি গাছের উপর উঠে বাঁশ দিয়ে ধাক্কা দিলেই দেখবে নক্ষত্র খসে পরছে !
No comments:
Post a Comment