Wednesday 8 February 2017

মনে করুন, একটি মেয়ে দুপুরে তার প্রেমিককে ফোন করে জানতে পারল ; সে এখনো কিছু খায় নি। বিকেলে টিউশনি আছে... তারা নাস্তা জাতীয় কিছু দিলে তখন খাওয়া হবে। .....




মনে করুন, একটি মেয়ে দুপুরে তার প্রেমিককে ফোন করে জানতে পারল ; সে এখনো কিছু খায় নি বিকেলে টিউশনি আছে... তারা নাস্তা জাতীয় কিছু দিলে তখন খাওয়া হবে
......এই ছেলেটির প্রতি মেয়েটির দুইটি স্বত্বা কাজ করবে তার একটি স্বত্বা মায়ায় পড়ে যাবে... আহারে ! বেচারাকে শোল মাছের ভর্তা দিয়ে নিজের হাতে খাওয়াতে ইচ্ছে করবে...
ফেমিনিন সাইকোলজিতে এই ধরনের ছেলেদের প্রতি মেয়েরা আকৃষ্ট হয় বেশি
....মেয়েটি যদি দুপুরে ফোন দিয়ে জানতে পারত ; তার প্রেমিক বুমার্সে লাঞ্জ করছে; তাহলে সে শোল মাছের কথা ভেবে নস্টালজিক হত না...
যদিও অবচেতন মনে আরেকটি শর্তা তাকে মনে করিয়ে দিবেএই ছেলে নিজেই খেতে পারে না... বিয়ের পর তাকে কী খাওয়াবে !!
........আমরা সবাই জানি- যেসব ছেলে ঠিক মত পড়ালেখা করে না , রাতে দেরী করে বাসায় ফিরে... ঠিকমত ঘুমায় না... এই সব ছেলের প্রতি মেয়েদের আগ্রহ বেশি থাকে...
এই ব্যাপারটি কেন ঘটে জানেন ? কারণ মেয়েদের হরমোনে এমন কিছু আছে যা তাদেরকেমাহবার আগেই মাতৃত্ব করে তোলে
একজন মা সব সময় তার সন্তানকে আগলে রাখতে পছন্দ করে... এইইই মাছ ঠিক ভাবে খাও! চামড়া তো ফেলে দিয়েছো...! শরীরের কী অবস্থা ! গলার নিচে এত ময়লা কেন !
যাও গোসল করে আসো... সন্ধ্যার পর বাইরে কেন ! যাও পড়তে বস...
.....আগোছালো ছেলেদের ক্ষেত্রে মেয়েদের এই স্বত্বা গুলা নাড়া দিয়ে উঠে... প্রেমিক পড়ালেখা না করলে মেয়েটি তার এসাইনমেন্ট করে দিবে.. বন্ধুদের সাথে রাতে বের হতে নিষেধ করবে...
সারাক্ষণ তাকে আগলে রাখতে গিয়েই মস্তিষ্কের এমাগডালা সক্রিয় থাকবে ভালবাসা বেড়ে যাবে...
....মজার ব্যাপার হল এখানেও তার আনকনসান্স মাইন্ড তাকে মনে করিয়ে দিবে - এই ছেলের রেসাল্ট ভাল না... ফিউচার ভাল না... মেয়েরা শুধু মাত্র একটি নিরাপদ আশ্রয় চায় তা কিন্তু না ; তারা একটি গোছানো স্বচ্ছল আশ্রয় চায়
তার একটি স্বত্বা থাকবে ওমর খৈয়ামের কবিতার মত...
' জীবনের আর কটাদিন ,কাটিয়ে দিব প্রিয়ে
সঙ্গে রবে সুরার পাত্র, একটু খানি আহার মাত্র,'
...আরেকটি স্বত্বা বাস্তববাদী... সেই স্বত্বা তাকে হাড়ে হাড়ে বুঝিয়ে দিবে আর যাই হক, একটু খানি ' আহার' দিয়ে জীবন পার করা যায় না...
........বছরের পর বছর বেকার যুবকের সাথে থাকার পরেও মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে পরিচিত আমেরিকান প্রবাসীকে বিয়ে করার মত অপরাধ গুলো এই কারণেই ঘটে...
অপরাধ বলছি কারণ
কেউ কেউ ঠিকই আছে...
যারা বেঁচে থাকে; একদিন টিউশনি করা যুবকটিকে শোল মাছের ভর্তা খাইয়ে দিবে...
.....সংসারে বিশ দিনের তেল টেনে টুনে ত্রিশ দিনে নিয়ে যেতে রাজি আছে শুধু রাতে ঘুমাবার আগে লোমশ বুকে মাথা রেখে শুনতে চায় রাশিয়ান কোন রূপকথা...
অল্প কয়টা বছর আমরা বাঁচি... এর ভেতরে এত জটিল মেকানিজমের কী দরকার আছে?
  বিকেলে টিউশনি আছে... তারা নাস্তা জাতীয় কিছু দিলে তখন খাওয়া হবে
......এই ছেলেটির প্রতি মেয়েটির দুইটি স্বত্বা কাজ করবে তার একটি স্বত্বা মায়ায় পড়ে যাবে... আহারে ! বেচারাকে শোল মাছের ভর্তা দিয়ে নিজের হাতে খাওয়াতে ইচ্ছে করবে...
ফেমিনিন সাইকোলজিতে এই ধরনের ছেলেদের প্রতি মেয়েরা আকৃষ্ট হয় বেশি
....মেয়েটি যদি দুপুরে ফোন দিয়ে জানতে পারত ; তার প্রেমিক বুমার্সে লাঞ্জ করছে; তাহলে সে শোল মাছের কথা ভেবে নস্টালজিক হত না...
যদিও অবচেতন মনে আরেকটি শর্তা তাকে মনে করিয়ে দিবেএই ছেলে নিজেই খেতে পারে না... বিয়ের পর তাকে কী খাওয়াবে !!
........আমরা সবাই জানি- যেসব ছেলে ঠিক মত পড়ালেখা করে না , রাতে দেরী করে বাসায় ফিরে... ঠিকমত ঘুমায় না... এই সব ছেলের প্রতি মেয়েদের আগ্রহ বেশি থাকে...
এই ব্যাপারটি কেন ঘটে জানেন ? কারণ মেয়েদের হরমোনে এমন কিছু আছে যা তাদেরকেমাহবার আগেই মাতৃত্ব করে তোলে
একজন মা সব সময় তার সন্তানকে আগলে রাখতে পছন্দ করে... এইইই মাছ ঠিক ভাবে খাও! চামড়া তো ফেলে দিয়েছো...! শরীরের কী অবস্থা ! গলার নিচে এত ময়লা কেন !
যাও গোসল করে আসো... সন্ধ্যার পর বাইরে কেন ! যাও পড়তে বস...
.....আগোছালো ছেলেদের ক্ষেত্রে মেয়েদের এই স্বত্বা গুলা নাড়া দিয়ে উঠে... প্রেমিক পড়ালেখা না করলে মেয়েটি তার এসাইনমেন্ট করে দিবে.. বন্ধুদের সাথে রাতে বের হতে নিষেধ করবে...
সারাক্ষণ তাকে আগলে রাখতে গিয়েই মস্তিষ্কের এমাগডালা সক্রিয় থাকবে ভালবাসা বেড়ে যাবে...
....মজার ব্যাপার হল এখানেও তার আনকনসান্স মাইন্ড তাকে মনে করিয়ে দিবে - এই ছেলের রেসাল্ট ভাল না... ফিউচার ভাল না... মেয়েরা শুধু মাত্র একটি নিরাপদ আশ্রয় চায় তা কিন্তু না ; তারা একটি গোছানো স্বচ্ছল আশ্রয় চায়
তার একটি স্বত্বা থাকবে ওমর খৈয়ামের কবিতার মত...
' জীবনের আর কটাদিন ,কাটিয়ে দিব প্রিয়ে
সঙ্গে রবে সুরার পাত্র, একটু খানি আহার মাত্র,'
...আরেকটি স্বত্বা বাস্তববাদী... সেই স্বত্বা তাকে হাড়ে হাড়ে বুঝিয়ে দিবে আর যাই হক, একটু খানি ' আহার' দিয়ে জীবন পার করা যায় না...
........বছরের পর বছর বেকার যুবকের সাথে থাকার পরেও মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে পরিচিত আমেরিকান প্রবাসীকে বিয়ে করার মত অপরাধ গুলো এই কারণেই ঘটে...
অপরাধ বলছি কারণ
কেউ কেউ ঠিকই আছে...
যারা বেঁচে থাকে; একদিন টিউশনি করা যুবকটিকে শোল মাছের ভর্তা খাইয়ে দিবে...
.....সংসারে বিশ দিনের তেল টেনে টুনে ত্রিশ দিনে নিয়ে যেতে রাজি আছে শুধু রাতে ঘুমাবার আগে লোমশ বুকে মাথা রেখে শুনতে চায় রাশিয়ান কোন রূপকথা...
অল্প কয়টা বছর আমরা বাঁচি... এর ভেতরে এত জটিল মেকানিজমের কী দরকার আছে?

No comments:

Post a Comment

অভিশপ্ত রজনী

  মৃত মেয়েটিকে ধর্ষণ করার সময় মেয়েটি যে জীবিত হয়ে ওঠে সেটা খেয়াল করেনি নেশাগ্রস্ত অবস্থায় কাব্য।ধবধবে সাদা চামড়ার মেয়েটিকে ভোগ করার...