Wednesday, 8 February 2017

সিঙ্গেল লাইফের মানুষ গুলো আসলে সিঙ্গেল থাকে না



সিঙ্গেল লাইফের মানুষ গুলো আসলে সিঙ্গেল থাকে না তাদের সাথে সব সময় কেউ একজন থাকে খুব সুন্দর কোন দৃশ্য দেখার পর তারা ভাবে; যেদিন মানুষটার সাথে পরিচয় হবে সেদিন তাকেও নিয়ে আসবে একদিন
আকাশে কোন বিমান উড়ে গেলে তার কথা মনে পড়ে জয় গোসাম্বির কবিতা পড়ার সময় তাকে চোখের সামনে দেখা যায় এক এক লাইনে তাকে এক এক জামায় দেখা যায়
চেহারার একটা অবয়ব... ভ্রু কুঁচকে ফেলার অবয়ব... সে কেমন থেমে থেমে কথা বলে... হাত নাড়িয়ে হাঁটে !
আচ্ছা কাল্পনিক ভালবাসা বলে কী কিছু আছে ? সম্পর্কে যারা জড়ায় তারা নাহয় একজন কাউকে নিজের মত করে পায়...
যারা জড়ায় না... তাদের কী আসলেই কেউ থাকে না?
মনোবিজ্ঞানের ভাষায় একে বলা হয় "ইরোটোমেনিয়া"
কারো সাথে সম্পর্ক নেই...সপ্তাহে দু দিন দেখা করার ব্যাপার নেই... কোনদিন কাউকে ফোন করে বলা হয় না স্বপ্ন ভাঙ্গার কোন গল্প...
তবু কেন মধ্যরাতে কলকাতার অঞ্জন এসে চোখ ভিজিয়ে দেয় ? ট্রেনের জানালায় হেডফোন লাগালে আপনার ভেতরে এরকম আলোড়ন সৃষ্টি হয় কেন ?
কেউ আপনার সাথে নেই তবু খুব সুন্দর কোন মুভি দেখার পর আপনার গা ছমছম করে উঠে... মনে হয় নীরা নামের কবিতা গুলো সুনীল আপনার জন্য লিখেছে...
একদম আপনার জন্য...
কেউ আপনার সাথে নেই শুধু সমুদ্রের ছাতার নিচে কফি খেলে আপনার ভেতরে তোলপাড় হয়... এমন কেন হয় !!
সিঙ্গেল লাইফের মানুষ গুলো আসলে সিঙ্গেল থাকে না এরা থাকে ডিমেন্সিয়া প্রিকক্স নামে এক কাল্পনিক জগতে কখনো দেখা হয় নি ; তবু দেখা হয়েছে লক্ষ লক্ষ রাতে
মাঝে মাঝে একটা মানুষকে নিয়ে আপনি ভাবেন এই পৃথিবীটা খুব নিষ্ঠুর মনে হলে মানুষটার সাথে কথা বলেন কি কথা হয় মানুষটা জানে না কথা গুলোও জানে না মানুষটা কে !
......হেরে গিয়ে ফ্লোরে চিত হয়ে ফুরিয়ে যাবার সময় এই মানুষটার কথা ভেবেই আবার ঘুরে দাড়াতে হয় একদম এক রুমের জরাজীর্ণ মেসের লাইফটাকে গোছাতে হয় এই মানুষটাকে ভেবে

No comments:

Post a Comment

অভিশপ্ত রজনী

  মৃত মেয়েটিকে ধর্ষণ করার সময় মেয়েটি যে জীবিত হয়ে ওঠে সেটা খেয়াল করেনি নেশাগ্রস্ত অবস্থায় কাব্য।ধবধবে সাদা চামড়ার মেয়েটিকে ভোগ করার...