মানুষ কেন কাঁদে?
১- সহজ কথা হল মানুষ কষ্ট পেলে কাঁদে।
২ – কান্না সংক্রামক। মানুষ অন্যকে কাঁদতে দেখলে কাঁদে।
৩ – কোথায় যেন পড়েছিলাম বছরে একজন পুরুষ গড়ে ৭ বার কাঁদে এবং নারীর ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটি ৪৭।
৪ – কান্না সম্পর্কে আরো একটি মজার জরিপ আছে। সেখানে বলা হয়েছে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা হলো কান্নাকাটির জন্য সবচেয়ে কমন সময়।
৫ – মানুষ শুধু দুঃখেই কাঁদে তা কিন্তু না, মানুষ মানুষের কাছ থেকে সিম্পেথি পাবার জন্য কাঁদতে পছন্দ করে। ‘ আমি বড় দুঃখী’ এই প্রিয় বাক্য প্রতিষ্ঠিত করার জন্য কান্নার প্রয়োজন হয়।
৬ – মানুষ কোন কিছু পাবার জন্য কান্নার আশ্রয় নেয় আবার না পেয়েও কাঁদতে থাকে।
৭ - মানুষের চোখের পানি তিন ধরনের-
ক - চোখকে ধুলাবালি থেকে রক্ষা করে
খ- চোখের রিফ্রেসের জন্য
গ- দু:খ কষ্ট অনুভব করার কান্না
৮ - চোখের পানি লোনা বলে অনেকেই মানুষের আদিজন্ম সমুদ্র বলে ধারণা করে তবে এই তথ্যবিজ্ঞান সমর্থন করে না।
৯ – মানুষ জন্ম নেয়ার সময় মানুষটি কাঁদে ও সবাই হাসে । আবার মরে যাবার সময় সবাই কাঁদলেও মানুষটি চুপ করে থাকে।
১০ – আমাদের সমাজে কান্না একান্তই ব্যাক্তিগত ব্যাপার। রাস্তা ঘাটে শপিং মলে কান্না এলে চেপে যেতে হয়।
১১ – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের একটি কথা আমার খুব পছন্দ। ‘মেয়েরা যে কথাটি কাউকে বলতে পারে না সে কথাটি রাতে কাঁদতে কাঁদতে বলে বালিশকে’।
১২- বিজ্ঞান এখন আবেগকে স্বীকার করছে। অনেক সময় আমরা কারো সাথে কথা বলেই বুঝতে পারি মানুষটি কষ্টে আছে। এই ব্যাপারটি ঘটে মস্তিষ্কে অ্যামাগডালার কারণে।
১৩ – কান্না খুব পবিত্র জিনিস এরকম একটি ভুল প্রবাদ আছে। অনেক নষ্ট ছলনার জন্য মানুষ বার বার নেকি কান্নার আশ্রয় নিয়েছে।
১৪ – শুধু যে অভিনেত্রীরাই কান্নার অভিনয় করে এই তথ্যটি ভুল। আমাদের সবাইকে এই কাজটি করতে হয়। মাঝে মাঝে কেউ মারা গেলে চোখে পানি না আসলেও আনার চেষ্টা করি। এতে প্রমাণ হয় মৃত ব্যাক্তির জন্য আমাদের তীব্র অনুভূতি হয়েছে।
১৫ – সাইক্রিয়েটিস্টরা বলছে কাঁদলে মানুষের মন হালকা হয়। আবার অকারণে ঘন ঘন কাঁদতে নিষেধ করছে। তারা এই রোগটির নাম দিয়েছে বিষণ্ণতা রোগ। প্রায় ৩০ ভাগ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত।
১- সহজ কথা হল মানুষ কষ্ট পেলে কাঁদে।
২ – কান্না সংক্রামক। মানুষ অন্যকে কাঁদতে দেখলে কাঁদে।
৩ – কোথায় যেন পড়েছিলাম বছরে একজন পুরুষ গড়ে ৭ বার কাঁদে এবং নারীর ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটি ৪৭।
৪ – কান্না সম্পর্কে আরো একটি মজার জরিপ আছে। সেখানে বলা হয়েছে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা হলো কান্নাকাটির জন্য সবচেয়ে কমন সময়।
৫ – মানুষ শুধু দুঃখেই কাঁদে তা কিন্তু না, মানুষ মানুষের কাছ থেকে সিম্পেথি পাবার জন্য কাঁদতে পছন্দ করে। ‘ আমি বড় দুঃখী’ এই প্রিয় বাক্য প্রতিষ্ঠিত করার জন্য কান্নার প্রয়োজন হয়।
৬ – মানুষ কোন কিছু পাবার জন্য কান্নার আশ্রয় নেয় আবার না পেয়েও কাঁদতে থাকে।
৭ - মানুষের চোখের পানি তিন ধরনের-
ক - চোখকে ধুলাবালি থেকে রক্ষা করে
খ- চোখের রিফ্রেসের জন্য
গ- দু:খ কষ্ট অনুভব করার কান্না
৮ - চোখের পানি লোনা বলে অনেকেই মানুষের আদিজন্ম সমুদ্র বলে ধারণা করে তবে এই তথ্যবিজ্ঞান সমর্থন করে না।
৯ – মানুষ জন্ম নেয়ার সময় মানুষটি কাঁদে ও সবাই হাসে । আবার মরে যাবার সময় সবাই কাঁদলেও মানুষটি চুপ করে থাকে।
১০ – আমাদের সমাজে কান্না একান্তই ব্যাক্তিগত ব্যাপার। রাস্তা ঘাটে শপিং মলে কান্না এলে চেপে যেতে হয়।
১১ – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের একটি কথা আমার খুব পছন্দ। ‘মেয়েরা যে কথাটি কাউকে বলতে পারে না সে কথাটি রাতে কাঁদতে কাঁদতে বলে বালিশকে’।
১২- বিজ্ঞান এখন আবেগকে স্বীকার করছে। অনেক সময় আমরা কারো সাথে কথা বলেই বুঝতে পারি মানুষটি কষ্টে আছে। এই ব্যাপারটি ঘটে মস্তিষ্কে অ্যামাগডালার কারণে।
১৩ – কান্না খুব পবিত্র জিনিস এরকম একটি ভুল প্রবাদ আছে। অনেক নষ্ট ছলনার জন্য মানুষ বার বার নেকি কান্নার আশ্রয় নিয়েছে।
১৪ – শুধু যে অভিনেত্রীরাই কান্নার অভিনয় করে এই তথ্যটি ভুল। আমাদের সবাইকে এই কাজটি করতে হয়। মাঝে মাঝে কেউ মারা গেলে চোখে পানি না আসলেও আনার চেষ্টা করি। এতে প্রমাণ হয় মৃত ব্যাক্তির জন্য আমাদের তীব্র অনুভূতি হয়েছে।
১৫ – সাইক্রিয়েটিস্টরা বলছে কাঁদলে মানুষের মন হালকা হয়। আবার অকারণে ঘন ঘন কাঁদতে নিষেধ করছে। তারা এই রোগটির নাম দিয়েছে বিষণ্ণতা রোগ। প্রায় ৩০ ভাগ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত।
No comments:
Post a Comment