আমরা কাছের মানুষদের কতটুকু কাছে যেতে পারি ? খুব কাছাকাছি দশ বছর থাকার পরও কোন কোন দিন রাতে মানুষটাকে এত অচেনা মনে হয় কেন ? কিছু একটা বলতে যাবার সময় মনের কথাটা ঠোঁটের অগ্রভাগে এসে পিচ্ছিল খেয়ে থেমে যায় কেন ?
আমরা শুধু মাত্র নিজেদেরকেই সম্পূর্ণ নিজের মত করে পাই। আমাকে সব থেকে ভাল বুঝে যে মানুষটা সে মানুষটা আমি। আমি কখনো আমাকে ভুল বুঝি না। এমনকি ভুল কাজ করলেও না।
কোথাও পড়েছিলাম, আমাদের এক পা কখনোই অন্য পা কে ফেলে সামনে আগায় না। এমন কখনো হয় নি আমাদের এক চোখ কেঁদেছে ; কিন্তু অন্য চোখ কাঁদে নি।
আমাদের অজস্র ছোট ছোট ভুল বুঝাবুঝি; নিজেকে বোঝাতে না পারা , দ্বন্দ্ব; গোপন কথাই প্রমাণ করে আমরা মানুষটাকে সম্পূর্ণ ভাবে পাইনি।
অনেকটা পেয়েছি... কিছুটা পাইনি; কিছুটা কম্প্রোমাইস , কিছুটা সহ্য করে একটা জীবন পার করে দেয়া।
আমাদের সম্পর্ক গুলো হবার কথা ছিল আয়নার মত।
চার্লি চ্যাপলিন ঠিকই বলেছেন , ‘ আমার সব চেয়ে ভালো বন্ধু হল আয়না। কারণ আমি যখন কাঁদি সে তখন হাসে না’
মানুষটি যখন দূরে চলে যায় তখনও আমরা একই সমস্যায় পড়ি। কেননা আমরা কোন মানুষকেই সম্পূর্ণ ভাবে হারাতে পারি না। একদম হারিয়ে যাওয়া একটি মানুষ কোন কোন আষাঢ়ের রাতে এসে হাজির হয়। সারারাত ঘুম হয় না।
কোন মানুষকে ভুলে যাবার একটাই শর্ত- মানুষটাকে না ; ভুলতে হবে মানুষটার স্মৃতি গুলো। মজার ব্যাপার হল কাউকে ভুলে যেতে হলেও তাকে ভাবতে হয়। স্মৃতি গুলো আরও কঠিন হয়ে চোখের সামনে আসে।
এথেকে মুক্তি পাবার একটি উপায় আছে। মনোবিজ্ঞানের ভাষায় একে বলে ‘ ফরগেটিং এন্ড রিকন্ডিশনিং’
তুমি যত সামনেই আগাও কখনোই পেছনের স্মৃতি থেকে মুক্তি পাবে না। খারাপ স্মৃতি গুলো একদিন সহনীয় হয়ে যাবে। তোমাকে সেই দিনটির জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
একদিন দেখবে পেছনের কথা মনে এলে শুধু মানুষটাকেই মনে পড়বে; কোন বোধ জন্ম নেবে না।
......তবু কেন যেন আমরা কাউকে সম্পূর্ণ ভাবে হারাতে পারি না। কোথায় যেন একটি দাগ থেকে যায়। সেই দাগ ঘষামাজা করে উঠানোর পর দাগটি মুছে যায় তবে নতুন করে ঘষামাজার দাগটি থেকে যায়।
আমরা শুধু মাত্র নিজেদেরকেই সম্পূর্ণ নিজের মত করে পাই। আমাকে সব থেকে ভাল বুঝে যে মানুষটা সে মানুষটা আমি। আমি কখনো আমাকে ভুল বুঝি না। এমনকি ভুল কাজ করলেও না।
কোথাও পড়েছিলাম, আমাদের এক পা কখনোই অন্য পা কে ফেলে সামনে আগায় না। এমন কখনো হয় নি আমাদের এক চোখ কেঁদেছে ; কিন্তু অন্য চোখ কাঁদে নি।
আমাদের অজস্র ছোট ছোট ভুল বুঝাবুঝি; নিজেকে বোঝাতে না পারা , দ্বন্দ্ব; গোপন কথাই প্রমাণ করে আমরা মানুষটাকে সম্পূর্ণ ভাবে পাইনি।
অনেকটা পেয়েছি... কিছুটা পাইনি; কিছুটা কম্প্রোমাইস , কিছুটা সহ্য করে একটা জীবন পার করে দেয়া।
আমাদের সম্পর্ক গুলো হবার কথা ছিল আয়নার মত।
চার্লি চ্যাপলিন ঠিকই বলেছেন , ‘ আমার সব চেয়ে ভালো বন্ধু হল আয়না। কারণ আমি যখন কাঁদি সে তখন হাসে না’
মানুষটি যখন দূরে চলে যায় তখনও আমরা একই সমস্যায় পড়ি। কেননা আমরা কোন মানুষকেই সম্পূর্ণ ভাবে হারাতে পারি না। একদম হারিয়ে যাওয়া একটি মানুষ কোন কোন আষাঢ়ের রাতে এসে হাজির হয়। সারারাত ঘুম হয় না।
কোন মানুষকে ভুলে যাবার একটাই শর্ত- মানুষটাকে না ; ভুলতে হবে মানুষটার স্মৃতি গুলো। মজার ব্যাপার হল কাউকে ভুলে যেতে হলেও তাকে ভাবতে হয়। স্মৃতি গুলো আরও কঠিন হয়ে চোখের সামনে আসে।
এথেকে মুক্তি পাবার একটি উপায় আছে। মনোবিজ্ঞানের ভাষায় একে বলে ‘ ফরগেটিং এন্ড রিকন্ডিশনিং’
তুমি যত সামনেই আগাও কখনোই পেছনের স্মৃতি থেকে মুক্তি পাবে না। খারাপ স্মৃতি গুলো একদিন সহনীয় হয়ে যাবে। তোমাকে সেই দিনটির জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
একদিন দেখবে পেছনের কথা মনে এলে শুধু মানুষটাকেই মনে পড়বে; কোন বোধ জন্ম নেবে না।
......তবু কেন যেন আমরা কাউকে সম্পূর্ণ ভাবে হারাতে পারি না। কোথায় যেন একটি দাগ থেকে যায়। সেই দাগ ঘষামাজা করে উঠানোর পর দাগটি মুছে যায় তবে নতুন করে ঘষামাজার দাগটি থেকে যায়।
No comments:
Post a Comment